প্রাক-বড়দিন এবং আমার কিছু কথা।
প্রাক-বড়দিন এবং আমার কিছু কথা।
জাডিল মৃ(Jadil Mri)
তরুণ লেখক এবং ব্লগার
বড়দিন মানেই তো উৎসব। গারো জাতিগোষ্ঠীর সেটেম্বর মাস থেকেই উৎসব শুরু হয়, ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত।সার্বজনীন নানা প্রোগ্রাম থাকে যেমন,রংচুগাল্লা, ওয়ানগালা,আবি'মা ফেস্টিভ্যাল(নতুন সংযোজন),সংগঠন,এনজিও,
বিয়া, শ্রাদ্ধ, ধর্মীয় অনুষ্ঠান, বড়দিন এবং প্রাক-বড়দিন প্রভৃতি বিভিন্ন ধরণের প্রোগ্রাম।এক কথায় বলায় যায়,গারোদের এই মাসগুলোতে নানা সময়ে ব্যস্ততম সময় পার করতে হয়।
আমি যে সময়ে,"প্রাক-বড়দিন এবং আমার কিছু কথা"লিখছি, আমাদের ক্যাম্পাসে, "প্রাক-বড়দিন "প্রোগ্রাম গতকাল (শনিবার) শেষ করলাম।মনের কিছু ভালোলাগা এবং আবেগের কথা লিখতে বসেছি এই জন্য যে,আমার লেখার মাধ্যমে স্মরণীয় হয়ে থাক এই দিনটি নিজের জন্য, সবার জন্য..সর্বশ্রেষ্ঠ প্রোগ্রাম, "প্রাক-বড়দিন ২০১৯".
এত সুন্দর ডেকোরেশন, সাজানো গুছানো পরিপাটি জায়গা,এত সুন্দর গোয়ালঘর, খাবার দাবার,মানুষের উপস্থিতি সবকিছু মিলিয়ে এক কথায়," অসাধারণ"। এই বছরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৩ তম ব্যাচ দায়িত্বে ছিল। আমি যদি ভুল না বলি তাহলে ১৩তম ব্যাচ এই যাবৎ কালে মানে যতগুলো প্রাক-বড়দিন ক্যাম্পাসে হয়েছে তার প্রথম পুস্কার পাওয়ার দাবিদার। এত সুন্দর আয়োজন, এত পরিপাটি প্রোগ্রাম আমার ক্যাম্পাস জীবনে দেখিনি।যদি বলি, আদিবাসীদের যতগুলো প্রোগ্রাম হয়েছে তার মধ্যে, "প্রাক-বড়দিন ২০১৯" সর্বশ্রেষ্ঠ প্রোগ্রাম।আমি কি ভুল বলবো?অবশ্যই না।সবাই আমার সাথে এক মত হবে যে, ১৩তম ব্যাচ ইউনিক একটা ব্যাচ। যাদের সকলের কাজের মনোভাব এবং একতা আছে।
এই বারের,"প্রস্তুুতি কমিটি প্রাক-বড়দিন ২০১৯ " এর প্রধান আহ্বায়ক প্রবীণ ত্রিপুরাকে ধন্যবাদ না দিলে বড্ড অপরাধী হয়ে যাবো।কারণ যার অক্লান্ত তত্বাবধানে এত সুন্দর প্রোগ্রাম আয়োজন হয়েছে।এই ছেলেটি প্রোগ্রামের শুরু থেকেই সবকিছু দায়িত্ব নিজের কাঁধে নিয়ে ৯ তারিখের প্রোগ্রাম ৭ তারিখে আয়োজন করে চমক সৃষ্টি করেছে।হাতে সময় কম, নিজের ব্যস্তার মাঝে এত সুন্দর প্রোগ্রাম উপহার, সত্যিই প্রশংসার দাবিদার।বলি রাখি,প্রবীণ ত্রিপুরা আমার বন্ধু, আমরা ১১ তম ব্যাচ।
তমাল চিরান,সভাপতি, আদিবাসী ছাত্র সংগঠন।তমাল দা প্রাক-বড়দিন নিয়ে প্রথম থেকেই উৎসুক ছিলেন, বিধায় ;ছোট বোন ভাইদের কাজে নিজে গিয়ে তত্বাবধান করেছেন।কাজের মধ্যে তাদের জন্য নাস্তা দিয়ে, কাজে সাহায্য করে, নাচের প্রস্তুুতি দেখে,মেয়েদেকে রাতে মেসে রেখে আসা,নির্দিষ্ট সময়ের আগেই প্রোগ্রামে আসা এবং নিজের ব্যস্তার মধ্যেও সবকিছু খোঁজখবর নেওয়া তত্বাবধান করা সভাপতি হিসাবে দায়িত্বে পালনে কোন কমতি ছিল না।
এছাড়াও বিভিন্ন ব্যাচের আদিবাসী শিক্ষার্থীবৃন্দ ১৩ তম ব্যাচ কে সাহায্য করেছে।যেমন, সালচিং রাংসা,এলি রাকসাম,বিটন ত্রিপুরা,কিং নকরেক...
আর আমি নাম জানি না।
পরিশেষে, যাদের কথা না লিখলে অসম্পূর্ণ থেকে যাবে,যারা আমার কাছের মানুষ, ভালোবাসার মানুষ,প্রত্যেকে যেমন আমাকে ভালোবাসবে, তেমনি আমিও তাদের কে ভালোবাসি আমার প্রিয় ব্যাচ ১১ তম ব্যাচ।যারা নানা ভাবে সাহায্য সহযোগীতা করেছে,যাদের কাজের দায়িত্ব না থাকলেও সিনিয়র হয়েও ১৩ তম ব্যাচ কে সাহায্য করেছে। তাহলে বুঝতেই হবে কেমন ব্যাচ?যারা নিজে থেকেই দায়িত্ব বুঝে নেয়,কাজের জন্য সবসময় উৎসুক থাকে,কোন কাজে না করতে পারে না,সবাইকে সাহায্যের সবসময় সর্বদা প্রস্তুুত, কোন ব্যাচ? ১১ তম ব্যাচ।যাদের নাম উল্লেখ্য না করলেই নয়,প্রবীণ ত্রিপুরা, ডায়না চিরান,নিলীমা মাঝি,জ্রাংআ মৃ,বিজয়া সুমী রখো.....নাম লিখলে, লেখা দীর্ঘ থেকে আরো দীর্ঘ হতে থাকবে।
আমার ক্যাম্পাস জীবনে যতগুলো প্রাক-বড়দিন করেছি।এই প্রথম আদিবাসী খ্রিষ্টান এবং অখ্রিষ্টান সবাই অংশগ্রহণ করেছে। বৈচিত্র্যময় একটি অনুষ্ঠান ছিল যা দেওয়ালে বেঁধে রাখার মতো ছবি হয়ে থাকবে।সব ব্যাচের অংশগ্রহণে প্রাক-বড়দিন আরো সাফল্যমণ্ডিত হয়েছে এবং সবার অংশগ্রহণ ইতিবাচক ছিল।সবার এত কর্মব্যস্তা,চারিদিকে হাহাকার, আদিবাসীদের দুঃখ বেদনা,না পাওয়া যাতনা,সবকিছুর মাঝে কিছু আনন্দ, ভালোবাসা,একে অপরকে সময় দেওয়া নিশ্চয় খারাপ মুহূর্ত হতে পারে না।এই প্রোগ্রামের মধ্য দিয়ে সবার রাগ, অভিমান, ক্ষোভ,না পাওয়া কষ্ট,হিংসা সবকিছু ধুলায় মিশে যাক।সবার মাঝে আসুক শান্তি, প্রেম, ভালোবাসা, শ্রদ্ধাবোধ এবং একে অপরেরে প্রতি ইতিবাচক দৃষ্টিকোণ।
আমার হাতে যদি বিচারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়,আমি চোখ বন্ধ করে আগেপিছে না ভেবে ১৩ তম ব্যাচ কে প্রথম পুস্কার দিয়ে দিতাম।১৩তম ব্যাচ পুস্কারেরর প্রাপ্য। আমি অনুরোধ করবো, প্রবীণ ত্রিপুরা,প্রধান আহ্বায়কে যদি সম্ভব হয় ১৩ তম ব্যাচের জন্য আলাদা করে চা নাস্তা নয়তোবা বিরিয়ানি খাওয়ানো হোক।যদিও এই সামান্য চা নাস্তা দিয়ে কষ্ট লাঘব করা যাবে না। তবে, যারা কষ্ট করেছে তাদের জন্য কিছু করা হোক।সাথে সভাপতির দৃষ্টি আর্কষণ করছি।
সবাইকে আগাম," বড়দিনের শুভেচ্ছা" এবং"শুভ বড়দিন।"
সবার জন্য রইল অন্তর থেকে ভালোবাসা এবং ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা।পৃথিবীর মানুষের মাঝে শান্তি ফিরে আসুক এই কামনা করি।
১৩ তম ব্যাচ তোমরা জোশ...♥♥♥
কিছু ছবি দিলাম..মুহূর্ত গুলো চির স্মরণীয় হয়ে থাক..
১.
২.
৩.
৪.
৫.
৬.
৭.
৮.
৯.
১০.
১১.
১২.
১৩.
১৪.
১৫.
১৬.
১৭.
জাডিল মৃ(Jadil Mri)
তরুণ লেখক এবং ব্লগার
সবাই ছবি তোলার জন্য ব্যস্ত,আর আমি এইদিকে ক্লিক নিয়ে নিলাম |
বড়দিন মানেই তো উৎসব। গারো জাতিগোষ্ঠীর সেটেম্বর মাস থেকেই উৎসব শুরু হয়, ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত।সার্বজনীন নানা প্রোগ্রাম থাকে যেমন,রংচুগাল্লা, ওয়ানগালা,আবি'মা ফেস্টিভ্যাল(নতুন সংযোজন),সংগঠন,এনজিও,
বিয়া, শ্রাদ্ধ, ধর্মীয় অনুষ্ঠান, বড়দিন এবং প্রাক-বড়দিন প্রভৃতি বিভিন্ন ধরণের প্রোগ্রাম।এক কথায় বলায় যায়,গারোদের এই মাসগুলোতে নানা সময়ে ব্যস্ততম সময় পার করতে হয়।
আমি যে সময়ে,"প্রাক-বড়দিন এবং আমার কিছু কথা"লিখছি, আমাদের ক্যাম্পাসে, "প্রাক-বড়দিন "প্রোগ্রাম গতকাল (শনিবার) শেষ করলাম।মনের কিছু ভালোলাগা এবং আবেগের কথা লিখতে বসেছি এই জন্য যে,আমার লেখার মাধ্যমে স্মরণীয় হয়ে থাক এই দিনটি নিজের জন্য, সবার জন্য..সর্বশ্রেষ্ঠ প্রোগ্রাম, "প্রাক-বড়দিন ২০১৯".
এত সুন্দর ডেকোরেশন, সাজানো গুছানো পরিপাটি জায়গা,এত সুন্দর গোয়ালঘর, খাবার দাবার,মানুষের উপস্থিতি সবকিছু মিলিয়ে এক কথায়," অসাধারণ"। এই বছরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৩ তম ব্যাচ দায়িত্বে ছিল। আমি যদি ভুল না বলি তাহলে ১৩তম ব্যাচ এই যাবৎ কালে মানে যতগুলো প্রাক-বড়দিন ক্যাম্পাসে হয়েছে তার প্রথম পুস্কার পাওয়ার দাবিদার। এত সুন্দর আয়োজন, এত পরিপাটি প্রোগ্রাম আমার ক্যাম্পাস জীবনে দেখিনি।যদি বলি, আদিবাসীদের যতগুলো প্রোগ্রাম হয়েছে তার মধ্যে, "প্রাক-বড়দিন ২০১৯" সর্বশ্রেষ্ঠ প্রোগ্রাম।আমি কি ভুল বলবো?অবশ্যই না।সবাই আমার সাথে এক মত হবে যে, ১৩তম ব্যাচ ইউনিক একটা ব্যাচ। যাদের সকলের কাজের মনোভাব এবং একতা আছে।
এই বারের,"প্রস্তুুতি কমিটি প্রাক-বড়দিন ২০১৯ " এর প্রধান আহ্বায়ক প্রবীণ ত্রিপুরাকে ধন্যবাদ না দিলে বড্ড অপরাধী হয়ে যাবো।কারণ যার অক্লান্ত তত্বাবধানে এত সুন্দর প্রোগ্রাম আয়োজন হয়েছে।এই ছেলেটি প্রোগ্রামের শুরু থেকেই সবকিছু দায়িত্ব নিজের কাঁধে নিয়ে ৯ তারিখের প্রোগ্রাম ৭ তারিখে আয়োজন করে চমক সৃষ্টি করেছে।হাতে সময় কম, নিজের ব্যস্তার মাঝে এত সুন্দর প্রোগ্রাম উপহার, সত্যিই প্রশংসার দাবিদার।বলি রাখি,প্রবীণ ত্রিপুরা আমার বন্ধু, আমরা ১১ তম ব্যাচ।
তমাল চিরান,সভাপতি, আদিবাসী ছাত্র সংগঠন।তমাল দা প্রাক-বড়দিন নিয়ে প্রথম থেকেই উৎসুক ছিলেন, বিধায় ;ছোট বোন ভাইদের কাজে নিজে গিয়ে তত্বাবধান করেছেন।কাজের মধ্যে তাদের জন্য নাস্তা দিয়ে, কাজে সাহায্য করে, নাচের প্রস্তুুতি দেখে,মেয়েদেকে রাতে মেসে রেখে আসা,নির্দিষ্ট সময়ের আগেই প্রোগ্রামে আসা এবং নিজের ব্যস্তার মধ্যেও সবকিছু খোঁজখবর নেওয়া তত্বাবধান করা সভাপতি হিসাবে দায়িত্বে পালনে কোন কমতি ছিল না।
এছাড়াও বিভিন্ন ব্যাচের আদিবাসী শিক্ষার্থীবৃন্দ ১৩ তম ব্যাচ কে সাহায্য করেছে।যেমন, সালচিং রাংসা,এলি রাকসাম,বিটন ত্রিপুরা,কিং নকরেক...
আর আমি নাম জানি না।
পরিশেষে, যাদের কথা না লিখলে অসম্পূর্ণ থেকে যাবে,যারা আমার কাছের মানুষ, ভালোবাসার মানুষ,প্রত্যেকে যেমন আমাকে ভালোবাসবে, তেমনি আমিও তাদের কে ভালোবাসি আমার প্রিয় ব্যাচ ১১ তম ব্যাচ।যারা নানা ভাবে সাহায্য সহযোগীতা করেছে,যাদের কাজের দায়িত্ব না থাকলেও সিনিয়র হয়েও ১৩ তম ব্যাচ কে সাহায্য করেছে। তাহলে বুঝতেই হবে কেমন ব্যাচ?যারা নিজে থেকেই দায়িত্ব বুঝে নেয়,কাজের জন্য সবসময় উৎসুক থাকে,কোন কাজে না করতে পারে না,সবাইকে সাহায্যের সবসময় সর্বদা প্রস্তুুত, কোন ব্যাচ? ১১ তম ব্যাচ।যাদের নাম উল্লেখ্য না করলেই নয়,প্রবীণ ত্রিপুরা, ডায়না চিরান,নিলীমা মাঝি,জ্রাংআ মৃ,বিজয়া সুমী রখো.....নাম লিখলে, লেখা দীর্ঘ থেকে আরো দীর্ঘ হতে থাকবে।
আমার ক্যাম্পাস জীবনে যতগুলো প্রাক-বড়দিন করেছি।এই প্রথম আদিবাসী খ্রিষ্টান এবং অখ্রিষ্টান সবাই অংশগ্রহণ করেছে। বৈচিত্র্যময় একটি অনুষ্ঠান ছিল যা দেওয়ালে বেঁধে রাখার মতো ছবি হয়ে থাকবে।সব ব্যাচের অংশগ্রহণে প্রাক-বড়দিন আরো সাফল্যমণ্ডিত হয়েছে এবং সবার অংশগ্রহণ ইতিবাচক ছিল।সবার এত কর্মব্যস্তা,চারিদিকে হাহাকার, আদিবাসীদের দুঃখ বেদনা,না পাওয়া যাতনা,সবকিছুর মাঝে কিছু আনন্দ, ভালোবাসা,একে অপরকে সময় দেওয়া নিশ্চয় খারাপ মুহূর্ত হতে পারে না।এই প্রোগ্রামের মধ্য দিয়ে সবার রাগ, অভিমান, ক্ষোভ,না পাওয়া কষ্ট,হিংসা সবকিছু ধুলায় মিশে যাক।সবার মাঝে আসুক শান্তি, প্রেম, ভালোবাসা, শ্রদ্ধাবোধ এবং একে অপরেরে প্রতি ইতিবাচক দৃষ্টিকোণ।
আমার হাতে যদি বিচারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়,আমি চোখ বন্ধ করে আগেপিছে না ভেবে ১৩ তম ব্যাচ কে প্রথম পুস্কার দিয়ে দিতাম।১৩তম ব্যাচ পুস্কারেরর প্রাপ্য। আমি অনুরোধ করবো, প্রবীণ ত্রিপুরা,প্রধান আহ্বায়কে যদি সম্ভব হয় ১৩ তম ব্যাচের জন্য আলাদা করে চা নাস্তা নয়তোবা বিরিয়ানি খাওয়ানো হোক।যদিও এই সামান্য চা নাস্তা দিয়ে কষ্ট লাঘব করা যাবে না। তবে, যারা কষ্ট করেছে তাদের জন্য কিছু করা হোক।সাথে সভাপতির দৃষ্টি আর্কষণ করছি।
সবাইকে আগাম," বড়দিনের শুভেচ্ছা" এবং"শুভ বড়দিন।"
সবার জন্য রইল অন্তর থেকে ভালোবাসা এবং ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা।পৃথিবীর মানুষের মাঝে শান্তি ফিরে আসুক এই কামনা করি।
১৩ তম ব্যাচ তোমরা জোশ...♥♥♥
কিছু ছবি দিলাম..মুহূর্ত গুলো চির স্মরণীয় হয়ে থাক..
১.
বড় ভাইবোন(১০তম ব্যাচ) |
২.
ছোটবোন |
৩.
ছোটবোন |
৪.
ছোটবোন |
৫.
গোয়ালঘর |
৬.
আমাদের নেতা সাহেব |
৭.
আমি সভাপতি! |
ছবি তোলার সময় |
৯.
১০.
বাবু |
১১.
বন্ধু |
১২.
দিদি |
১৩.
প্রোগ্রাম চলার সময় |
১৪.
ছবি তোলে |
১৫.
প্রোগ্রামে অংশগ্রহণকারী একাংশ |
১৬.
প্রোগ্রামে অংশগ্রহণকারী একাংশ-২ |
১৭.
আমি..জাডিল |
No comments