সে এসেছিল
সতীর্থ চিরান
সে এসেছিল
সে এসেছিল স্বপ্ন দেখিয়ে,
মনের অনুভূতি জাগ্রত করে,
মনে প্রানে জাগিয়েছিল বসন্তের জোয়ার,
চারদিকে শুধু ফুলের ছোয়া,
হৃদয়পানে জাগ্রত এক রঙিন ধরনি,
কবিতার সুরে মাঠিয়ে রেখেছিল আমার মন,
তারি হাত ধরে হয়েছি কবি,
করেছি কবিতার আবৃতি,
লিখেছি প্রেমের কবিতা,
মদনদেব যেন বান ছুরেছে আমাকে,
চারদিকে দেখিতে পাইতেছি তাকে,
তারি ধ্বনি আমার কর্নে বাজে,
তারি সুর কারে আমার মন,
সেজে মিস্টি গলায় গাইছে গান,
তার গানে লেগে আছে আবেগের ঘ্রাণ,
সেজে স্বরসতীর রুপ,
রুপে রুপসি, নাচে নৃত্য, গাহে গান, কাব্য করে আবৃতি, সমৃদ্ধি তাহার জ্ঞানের ভান্ডার,
তারি সাথে পারি দিয়েছি দীর্ঘ পথ,
রথের একপাশে বসে গোপনে দেখি তাহারে, সে অজ্ঞাত আমার গোপন প্রেমের ব্যাপারে, না জেনেও দেখিয়ে যায় অজস্র প্রেমের স্বপ্ন, তখন নিজেকে মনে হয় মহাদেবের মত মদনদেবের তীরের স্বীকার আমি, তীরের ছোয়ায় পার্বতীর প্রেমে পাগল হয়ে মরিয়া হয়েছি ,
হঠাৎ নেমে আসলো ঝড়,
মনের গহিনে উঠেছে জলোচ্ছ্বাস,
সেজে বাসে ভালো অন্যকে,
তার রাজ্যে রাজা বিরাজমান,
সে রাজার তুলনায় তুচ্ছ মোর প্রান,
কইতে চাইছিলেম তারে বেসেছি ভালো, রাজার কথা শুনে পায়ের নিচে মাটি সরে গেলো,
মনে হয় অজস্র ব্রহ্মাস্ত্রের আঘাতে ছারখার মোর প্রান,
ধরনির সকল অস্ত্রের আঘাত মহাদেব সইতে পারে, কিন্তু সতীকে হারানোর ব্যাথা মহাদেবের সাধ্যের বাহিরে,
আঘাতের চিহ্ন নেই তবুও হৃদয়ের ভিতর খন্ড বিখন্ড,
মিষ্টি স্বপ্ন আজ বিষ হয়ে যন্ত্রনা দিচ্ছে, বিষে নীলকন্ঠ হয়ে বাচবো কি করে, তীলে তীলে কষ্ট যন্ত্রনায় মৃত্যু সাধ পাইতেছি, তবুও দেখতে চাই তাকে, বসতে চাই তারি পাসে গোপনে ভালোবেসে,
প্রত্যেক হাসির অর্থ আনন্দ নহে,
প্রত্যেক কান্নার অর্থ কষ্ট নহে,
কি হয়েছে তোমাকে পায়নি আমি,
শুধু পাওয়ার অর্থই ভালোবাসা নহে। আজ বলতে চাই বিশ্বের সম্মুখে এসেছিলো সে অজস্র ভালোবাসা নিয়ে।
সে এসেছিল
সতীর্থ চিরান |
সে এসেছিল স্বপ্ন দেখিয়ে,
মনের অনুভূতি জাগ্রত করে,
মনে প্রানে জাগিয়েছিল বসন্তের জোয়ার,
চারদিকে শুধু ফুলের ছোয়া,
হৃদয়পানে জাগ্রত এক রঙিন ধরনি,
কবিতার সুরে মাঠিয়ে রেখেছিল আমার মন,
তারি হাত ধরে হয়েছি কবি,
করেছি কবিতার আবৃতি,
লিখেছি প্রেমের কবিতা,
মদনদেব যেন বান ছুরেছে আমাকে,
চারদিকে দেখিতে পাইতেছি তাকে,
তারি ধ্বনি আমার কর্নে বাজে,
তারি সুর কারে আমার মন,
সেজে মিস্টি গলায় গাইছে গান,
তার গানে লেগে আছে আবেগের ঘ্রাণ,
সেজে স্বরসতীর রুপ,
রুপে রুপসি, নাচে নৃত্য, গাহে গান, কাব্য করে আবৃতি, সমৃদ্ধি তাহার জ্ঞানের ভান্ডার,
তারি সাথে পারি দিয়েছি দীর্ঘ পথ,
রথের একপাশে বসে গোপনে দেখি তাহারে, সে অজ্ঞাত আমার গোপন প্রেমের ব্যাপারে, না জেনেও দেখিয়ে যায় অজস্র প্রেমের স্বপ্ন, তখন নিজেকে মনে হয় মহাদেবের মত মদনদেবের তীরের স্বীকার আমি, তীরের ছোয়ায় পার্বতীর প্রেমে পাগল হয়ে মরিয়া হয়েছি ,
হঠাৎ নেমে আসলো ঝড়,
মনের গহিনে উঠেছে জলোচ্ছ্বাস,
সেজে বাসে ভালো অন্যকে,
তার রাজ্যে রাজা বিরাজমান,
সে রাজার তুলনায় তুচ্ছ মোর প্রান,
কইতে চাইছিলেম তারে বেসেছি ভালো, রাজার কথা শুনে পায়ের নিচে মাটি সরে গেলো,
মনে হয় অজস্র ব্রহ্মাস্ত্রের আঘাতে ছারখার মোর প্রান,
ধরনির সকল অস্ত্রের আঘাত মহাদেব সইতে পারে, কিন্তু সতীকে হারানোর ব্যাথা মহাদেবের সাধ্যের বাহিরে,
আঘাতের চিহ্ন নেই তবুও হৃদয়ের ভিতর খন্ড বিখন্ড,
মিষ্টি স্বপ্ন আজ বিষ হয়ে যন্ত্রনা দিচ্ছে, বিষে নীলকন্ঠ হয়ে বাচবো কি করে, তীলে তীলে কষ্ট যন্ত্রনায় মৃত্যু সাধ পাইতেছি, তবুও দেখতে চাই তাকে, বসতে চাই তারি পাসে গোপনে ভালোবেসে,
প্রত্যেক হাসির অর্থ আনন্দ নহে,
প্রত্যেক কান্নার অর্থ কষ্ট নহে,
কি হয়েছে তোমাকে পায়নি আমি,
শুধু পাওয়ার অর্থই ভালোবাসা নহে। আজ বলতে চাই বিশ্বের সম্মুখে এসেছিলো সে অজস্র ভালোবাসা নিয়ে।
No comments