গারোদের মিলনমেলা এবং আমার না থাকা।
গারোদের মিলনমেলা এবং আমার না থাকা।
নিজেদের ধর্ম "সাংসারেক" থেকে গারো জাতি প্রথম খ্রিষ্টান ধর্ম গ্রহণ করে ১৮৮৬ সালে।খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণের ফলে গারো জাতিগোষ্ঠীর সদস্য নানাবিধ চার্চের সাথে যুক্ত হয়।ফলত খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণের পরে চার্চ আলাদা হওয়ার কারণে একে অপরের সাথে বিচ্ছিন্ন, সেটা বলাই যায়।আমি সেই সব বিশ্লেষণে যাবো না। শুরু হওয়া বার্ষিক অধিবেশনের কিছু কথাই বলতে চাই।
আমার জন্মস্থান থানারবাইদ গ্রামে।সেখানে চারদিন ব্যাপী শুরু হচ্ছে"১১০তম ধর্মীয় বড়সভা ২০২০ খ্রিষ্টাব্দ"।ইতিমধ্যে চার্চ অব বাংলাদেশ এর হালুয়াঘাট ও মধুপুর ডিনারীর বার্ষিক অধিবেশন ২০২০ খ্রিষ্টাব্দ শুরু হচ্ছে। বার্ষিক অধিবেশন (বড়সভা) ৬ থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে।বার্ষিক অধিবেশনে বিভিন্ন গীর্জা এবং প্যারিস থেকে মানুষজন এসেছে।থানারবাইদ গ্রামে শুরু হওয়া বড়সভায় আমি থাকতে পারছি না। এইটা আমার জন্য কষ্টের।কারণ এর আগের বার বড়সভা গুলোতে স-শরীরে উপস্থিত ছিলাম।যদিও আমি চার্্চ অব বাংলাদেশ এর সদস্য নই,তবুও ভালো লাগার আছে, অন্য মাত্রায়।
এইটা যে শুধু মাত্র ধর্মীয় বড়সভা সেটা বললেও ভুল হবে।এইটাও গারোদের একটি মিলনমেলার অংশ। "চার্চ অব বাংলাদেশ" এর সাথে যুক্ত বা অন্য চার্চের সদস্যরাও এই বড় সভায় অংশগ্রহণ করে।এইবার আমার আফসোস থেকেই গেল। পরিচিত অনেক জনের সাথেই দেখা হতো অনেক বছর পর, কিন্তুু হলো না।যাইহোক, আপনারা যারা যেতে চান, যেতে পারবেন, ঘুরে আসেন। ভালো লাগবে।একটি মিলনমেলার স্মৃতি হতে পারবেন। যা আমি পারলাম না।
নিচে সম্মানীয় বক্তাগণের লিস্ট দেওয়া হলো..
রাইট রেভা:স্যামুয়েল সুনীল মানখিন, মডারেট চার্চ অব বাংলাদেশ।
রেভাঃজন পি,হীরা, প্রিন্সিপাল সাধু আন্দ্রিয়ের ধর্মত্বত্ত কলেজ,মিরপুর, চার্চ অব বাংলাদেশ।
রেভাঃশিমসন মজুমদার,সাধু থোমার ক্যাথিড্রাল, সদরঘাট, চার্চ অব বাংলাদেশ।
মিসেস মনিতা চাম্বগং, শিক্ষা কো-অর্ডিনেটর, চার্চ অব বাংলাদেশ।
মিসেস বাসন্তি সাংমা,সাবেক সম্পাদক, সিনড(মহিলা)
মিঃআলেক্্রা চিছাম,ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর, আই.এল.ও।
মিঃমৃদুল তজু,ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ।
রেভাঃজন পি,হীরা, প্রিন্সিপাল সাধু আন্দ্রিয়ের ধর্মত্বত্ত কলেজ,মিরপুর, চার্চ অব বাংলাদেশ।
রেভাঃশিমসন মজুমদার,সাধু থোমার ক্যাথিড্রাল, সদরঘাট, চার্চ অব বাংলাদেশ।
মিসেস মনিতা চাম্বগং, শিক্ষা কো-অর্ডিনেটর, চার্চ অব বাংলাদেশ।
মিসেস বাসন্তি সাংমা,সাবেক সম্পাদক, সিনড(মহিলা)
মিঃআলেক্্রা চিছাম,ন্যাশনাল প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর, আই.এল.ও।
মিঃমৃদুল তজু,ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ।
No comments