আদিবাসীদের সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান
Ja'dil Mri
আদিবাসী শব্দটি নিয়ে বির্তক বেশি দিনের নয়,আদিবাসীদের অস্তিত্ব কেউ স্বীকার করে নেয় আবার অনেকে আদিবাসীদের অস্তিত্ব একদমি স্বীকার করে না।কেউ স্বীকার করুক আর নাই করুক বাংলাদেশে আদিবাসীদের অস্তিত্ব বিদ্যমান ।বাংলাদেশে মোট ৪৫টি এর অধিক আদিবাসী রয়েছে যার জনসংখ্যা ৩০ লক্ষ এর অধিক।যদিবা সরকারিভাবে আদিবাসীদের লোক সংখ্যা গণনায় কম।দেশের বিভিন্ন স্থানে আদিবাসীরা ছড়িয়ে ছিটিয়ে বসবাস করে,আদিবাসীরা এখনো উন্নত জীবন যাপন গড়ে তুলতে পারেনি, প্রান্তিক পর্যায়ে এখন রয়েছে,যারা মৌলিক চাহিদা পূরর্ণে এখন অক্ষম।রাষ্ট্র থেকে যে রকম সুযোগ সুবিধা পাওয়ার কথা বা পাওয়া দরকার তা পাচ্ছে না।আদিবাসীদের জীবন দিন কাল যত যাচ্ছে তত প্রান্তিক পর্যায়ে চলে যাচ্ছে,দিনকে দিন জমি হাত ছাড়া হচ্ছে, জনসংখ্যা কমে যাচ্ছে,দেশান্তরি হচ্ছে,নিজেদের চলাফেরা'র জায়গা সংকটাবস্থা বা সংকচিত হচ্ছে ;এমনি ভাবে নানা সমস্যার মধ্যে দিয়ে যেতে হচ্ছে।
আদিবাসীদের ঐহিত্য এবং সাংস্কৃতিক অনেক মূল্যবান এবং ইউনিক।কিন্তুু এত ইউনিক সত্ত্বেও রাষ্ট্রের সুবিধা থেকে বঞ্চিত হওয়ার ফলে আস্তে আস্তে ক্রমশ সংস্কৃতি হারিয়ে যাচ্ছে।আদিবাসীদের প্রত্যেকটা জাতিগোষ্ঠীর নিজস্ব ঐহিত্য এবং সংস্কৃতি রয়েছে ,এই সংস্কৃতিগুলো খুবই বিরল হয়ে যাচ্ছে।রাষ্ট্র থেকে যদি অচিরে সাহায্য পাওয়া না যায় তাহলে অনেক মূল্যবান সম্পদ হারিয়ে যাবে।রাষ্ট্র থেকে আদিবাসীদের জন্য কিছু সাংস্কৃতিক একাডেমী করে দেওয়া হয়েছে যা আদিবাসীদের জন্য পর্যাপ্ত নয়।আদিবাসীদের সাংস্কৃতিক ধরে রাখার জন্য চর্চার জন্য আরো একাডেমী প্রয়োজন এবং সঠিক ভাবে যেন সাংস্কৃতিক চর্চা ও অর্থের যোগান থাকে সেটা বিবেচনায় রাখতে হবে।
বাংলাদেশে আদিবাসীদের জন্য ১১ টি সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান রয়েছে(আমার জানা মতে ১১ টি,সরকারি ভাষায় ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠী লেখা .......)
১.ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠী সাংস্কৃতিক একাডেমী-
বিরিশিরি,নেত্রকোনা ।
২.ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠী সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট-
রাঙামাটি।
৩.ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠী সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট-
বান্দরবান।
৪.ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠী সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট-
খাগড়াছড়ি ।
৫. কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্র-
কক্সবাজার।
৬.মণিপুরী ললিতকলা একাডেমী-
মৌলভীবাজার ।
৭.রাখাইন সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট-
রামু,কক বাজার
৮.রাজশাহী বিভাগীয় ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠীর কালচাল একাডেমী-
রাজশাহী।
উপরে যেগুলো দেওয়া হয়েছে এগুলো কার্যক্রম চলছে আর বাকি তিনটা একাডেমী নির্মাণ প্রক্রিয়াধীন।
দিনাজপুর -হলুয়াঘাট-নওগাঁ উপজেলায় এই তিনটি সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণ হচ্ছে।
আদিবাসী |
আদিবাসী শব্দটি নিয়ে বির্তক বেশি দিনের নয়,আদিবাসীদের অস্তিত্ব কেউ স্বীকার করে নেয় আবার অনেকে আদিবাসীদের অস্তিত্ব একদমি স্বীকার করে না।কেউ স্বীকার করুক আর নাই করুক বাংলাদেশে আদিবাসীদের অস্তিত্ব বিদ্যমান ।বাংলাদেশে মোট ৪৫টি এর অধিক আদিবাসী রয়েছে যার জনসংখ্যা ৩০ লক্ষ এর অধিক।যদিবা সরকারিভাবে আদিবাসীদের লোক সংখ্যা গণনায় কম।দেশের বিভিন্ন স্থানে আদিবাসীরা ছড়িয়ে ছিটিয়ে বসবাস করে,আদিবাসীরা এখনো উন্নত জীবন যাপন গড়ে তুলতে পারেনি, প্রান্তিক পর্যায়ে এখন রয়েছে,যারা মৌলিক চাহিদা পূরর্ণে এখন অক্ষম।রাষ্ট্র থেকে যে রকম সুযোগ সুবিধা পাওয়ার কথা বা পাওয়া দরকার তা পাচ্ছে না।আদিবাসীদের জীবন দিন কাল যত যাচ্ছে তত প্রান্তিক পর্যায়ে চলে যাচ্ছে,দিনকে দিন জমি হাত ছাড়া হচ্ছে, জনসংখ্যা কমে যাচ্ছে,দেশান্তরি হচ্ছে,নিজেদের চলাফেরা'র জায়গা সংকটাবস্থা বা সংকচিত হচ্ছে ;এমনি ভাবে নানা সমস্যার মধ্যে দিয়ে যেতে হচ্ছে।
আদিবাসীদের ঐহিত্য এবং সাংস্কৃতিক অনেক মূল্যবান এবং ইউনিক।কিন্তুু এত ইউনিক সত্ত্বেও রাষ্ট্রের সুবিধা থেকে বঞ্চিত হওয়ার ফলে আস্তে আস্তে ক্রমশ সংস্কৃতি হারিয়ে যাচ্ছে।আদিবাসীদের প্রত্যেকটা জাতিগোষ্ঠীর নিজস্ব ঐহিত্য এবং সংস্কৃতি রয়েছে ,এই সংস্কৃতিগুলো খুবই বিরল হয়ে যাচ্ছে।রাষ্ট্র থেকে যদি অচিরে সাহায্য পাওয়া না যায় তাহলে অনেক মূল্যবান সম্পদ হারিয়ে যাবে।রাষ্ট্র থেকে আদিবাসীদের জন্য কিছু সাংস্কৃতিক একাডেমী করে দেওয়া হয়েছে যা আদিবাসীদের জন্য পর্যাপ্ত নয়।আদিবাসীদের সাংস্কৃতিক ধরে রাখার জন্য চর্চার জন্য আরো একাডেমী প্রয়োজন এবং সঠিক ভাবে যেন সাংস্কৃতিক চর্চা ও অর্থের যোগান থাকে সেটা বিবেচনায় রাখতে হবে।
বাংলাদেশে আদিবাসীদের জন্য ১১ টি সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান রয়েছে(আমার জানা মতে ১১ টি,সরকারি ভাষায় ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠী লেখা .......)
১.ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠী সাংস্কৃতিক একাডেমী-
বিরিশিরি,নেত্রকোনা ।
২.ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠী সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট-
রাঙামাটি।
৩.ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠী সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট-
বান্দরবান।
৪.ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠী সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট-
খাগড়াছড়ি ।
৫. কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্র-
কক্সবাজার।
৬.মণিপুরী ললিতকলা একাডেমী-
মৌলভীবাজার ।
৭.রাখাইন সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট-
রামু,কক বাজার
৮.রাজশাহী বিভাগীয় ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠীর কালচাল একাডেমী-
রাজশাহী।
উপরে যেগুলো দেওয়া হয়েছে এগুলো কার্যক্রম চলছে আর বাকি তিনটা একাডেমী নির্মাণ প্রক্রিয়াধীন।
দিনাজপুর -হলুয়াঘাট-নওগাঁ উপজেলায় এই তিনটি সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণ হচ্ছে।
No comments