মহেশখালী রাখাইন পাড়া; কক্সবাজার ৩
Jadil Mri
যখন রাখাইন জাতিগোষ্ঠীর মুখ মন্ডল দেখতে লাগলাম, তখন কক্সবাজারে যাওয়া স্বার্থক মনে হয়েছিল;
মানে যে শূন্যতা কাজ করছিল সেটা পূর্ন হয়েছিল।বার্মিজ মার্কেটে অনেক গুলো রাখাইন দোকান দেখলাম,ভালো লাগলো মনে তৃপ্তি পেলাম।এছাড়া সব চাইতে ভালো লাগার কথা হলো যখন আমরা মহেশখালী গিয়েছিলাম," রাখাইন পাড়ায়"।
মহেশখালী কক্সবাজার থেকে দশ কি বারো কি:মি দূরত্ব হবে।আমরা ইচ্ছে করলে স্পীড বোটে যেতে পারতাম কিন্তু অনেক মানুষ তাই আমাদের নেতাজী সিদ্ধাত নিলো এক সাথে যাবো তাই ট্রলার ভাড়া করবে(সেটা কি ট্রেলার ছিল কিনা!)।প্রায় এক ঘন্টার মতো অপেক্ষা করার পর ট্রলারের দেখা পেলাম।আমরা সবাই যে রকম প্রত্যাশা করেছিলাম ট্রলার এই রকম সেই রকম হবে, তবে কাছে গিয়ে দেখি ট্রলার এই রকমও না সেই রকমও না, এক কথায় বলতে গেলে নিম্ন মানের। আমরা আশা করেছিলাম ট্রলারটা অনেক বড় হবে।নিচে বসে থাকার জায়গা থাকবে, আমরা উপরে দাঁড়িয়ে যাবো,ছবি তুলবো, সমুদ্র উপভোগ করবো,মজা হবে এবং মজা হবে।শেষ পর্যন্ত কোন কিছুই হলো না ট্রলারে চুপচাপ করে বসে শুয়ে গিয়েছিলাম।সবার মুখ ছিল বিরক্তির ছাপ মেশিনেরর শব্দ, জায়গা কম, প্রচন্ড রোদ, ট্রলারের স্পীড কম,এক প্রকার সবাই ক্ষুধার্ত ছিল,আমেজ ছিল না,ফূর্তির পরিবেশ ছিল না..... ইত্যাদি।ফলত সবকিছু কিছু মিলিয়ে ট্রলারে, বিরক্তি শুধু বিরক্তি আর বিরক্তি ।আমি অনুরোধ করবো কেউ যদি ভবিষ্যতে যাও,তাহলে স্পীড বোটে যাবা। যদি না যাও আমাদের মতো বিরক্তির পরিবেশ নিয়ে যেতে হবে,হাহাহহাাহহহহাহাহিহিহিহহিহি...
মামা বোধয় রাগ করছে নাকি?
কি করবো!যা সত্যি তাই বললাম।হাহাহাহাহ....
মহেশখালী যখন পৌঁছালাম ঘাটে তখন দেখলাম তীর পাড় থেকে গন্তব্যে যাইতে ১/২ কি:মি মত অনেক দূর। পানি থেকে অনেক উপরে ব্রীজ আছে খুব সুন্দর।ব্রীজের উপর দাঁড়িয়ে থাকলে এতটা সুন্দর মনে হয় না।কিন্তুু যখন পাহাড় থেকে দেখা যায় ব্রীজটা তখন মনে হবে স্বর্গে যাওয়ার রাস্তা।মনে হবে বুঝি স্বর্গের যাওয়ার রাস্তা এমনি হয়, চারিদকে গাছপালা সবকিছু সবুজময় বিশুদ্ধ বাতাস পরিষ্কার এবং দৃশ্যরূপ অকল্পনীয়।
যখন যেতে লাগলাম আমাদের গন্তব্যের স্থানের সামনে মোটামোটি বড় ধরনের মেলা বসেছে। তখন বুঝতে পারলাম মেলা টা বা দোকান গুলো স্থায়ী। প্রচুর পর্যটক আসে স্থায়ী লোকজন আসে মনে হলো সবসময় জায়গাটা জমজমাট থাকে।মেলার ভিতরে আর ঢোকা হয়নি।অনেক গুলো সিঁড়ির ধাপ পেড়িয়ে সনাতনধর্মের আদিনাথ মান্দিরে পৌঁছালাম।আমি একটু সংকোচ নিয়ে ভেতরে প্রবেশ করলাম গিয়ে দেখি মন্দিরে তিনটা স্তর আছে। প্রথম ঢোকার জন্য কোন টাকা লাগে না তবে দ্বিতীয় তৃতীয় স্তরে যাওয়ার জন্য টাকা লাগে।আমি অবশ্য বুঝলাম না কেন টাকা নেওয়া হয়।পরে জানতে পারলাম জুতার জন্য টাকা নেওয়া হয়।আমার মাথা কাজ করলো না জুতা জন্যও টাকা? আমার যদি টাকা দিয়ে না ঢুকি আমার জুতা কি হারিয়ে যাবে?হহাাহাহাাহাহাহহিহহিহাহা।
যাই হোক শেষ পর্যন্ত আর দ্বিতীয় তৃতীয় স্তরে ঢোকা হয়নি।
ছবি-
মহেশখালী রাখাইন পাড়া; কক্সবাজার ৩
যখন রাখাইন জাতিগোষ্ঠীর মুখ মন্ডল দেখতে লাগলাম, তখন কক্সবাজারে যাওয়া স্বার্থক মনে হয়েছিল;
মানে যে শূন্যতা কাজ করছিল সেটা পূর্ন হয়েছিল।বার্মিজ মার্কেটে অনেক গুলো রাখাইন দোকান দেখলাম,ভালো লাগলো মনে তৃপ্তি পেলাম।এছাড়া সব চাইতে ভালো লাগার কথা হলো যখন আমরা মহেশখালী গিয়েছিলাম," রাখাইন পাড়ায়"।
মহেশখালী কক্সবাজার থেকে দশ কি বারো কি:মি দূরত্ব হবে।আমরা ইচ্ছে করলে স্পীড বোটে যেতে পারতাম কিন্তু অনেক মানুষ তাই আমাদের নেতাজী সিদ্ধাত নিলো এক সাথে যাবো তাই ট্রলার ভাড়া করবে(সেটা কি ট্রেলার ছিল কিনা!)।প্রায় এক ঘন্টার মতো অপেক্ষা করার পর ট্রলারের দেখা পেলাম।আমরা সবাই যে রকম প্রত্যাশা করেছিলাম ট্রলার এই রকম সেই রকম হবে, তবে কাছে গিয়ে দেখি ট্রলার এই রকমও না সেই রকমও না, এক কথায় বলতে গেলে নিম্ন মানের। আমরা আশা করেছিলাম ট্রলারটা অনেক বড় হবে।নিচে বসে থাকার জায়গা থাকবে, আমরা উপরে দাঁড়িয়ে যাবো,ছবি তুলবো, সমুদ্র উপভোগ করবো,মজা হবে এবং মজা হবে।শেষ পর্যন্ত কোন কিছুই হলো না ট্রলারে চুপচাপ করে বসে শুয়ে গিয়েছিলাম।সবার মুখ ছিল বিরক্তির ছাপ মেশিনেরর শব্দ, জায়গা কম, প্রচন্ড রোদ, ট্রলারের স্পীড কম,এক প্রকার সবাই ক্ষুধার্ত ছিল,আমেজ ছিল না,ফূর্তির পরিবেশ ছিল না..... ইত্যাদি।ফলত সবকিছু কিছু মিলিয়ে ট্রলারে, বিরক্তি শুধু বিরক্তি আর বিরক্তি ।আমি অনুরোধ করবো কেউ যদি ভবিষ্যতে যাও,তাহলে স্পীড বোটে যাবা। যদি না যাও আমাদের মতো বিরক্তির পরিবেশ নিয়ে যেতে হবে,হাহাহহাাহহহহাহাহিহিহিহহিহি...
মামা বোধয় রাগ করছে নাকি?
কি করবো!যা সত্যি তাই বললাম।হাহাহাহাহ....
মহেশখালী যখন পৌঁছালাম ঘাটে তখন দেখলাম তীর পাড় থেকে গন্তব্যে যাইতে ১/২ কি:মি মত অনেক দূর। পানি থেকে অনেক উপরে ব্রীজ আছে খুব সুন্দর।ব্রীজের উপর দাঁড়িয়ে থাকলে এতটা সুন্দর মনে হয় না।কিন্তুু যখন পাহাড় থেকে দেখা যায় ব্রীজটা তখন মনে হবে স্বর্গে যাওয়ার রাস্তা।মনে হবে বুঝি স্বর্গের যাওয়ার রাস্তা এমনি হয়, চারিদকে গাছপালা সবকিছু সবুজময় বিশুদ্ধ বাতাস পরিষ্কার এবং দৃশ্যরূপ অকল্পনীয়।
যখন যেতে লাগলাম আমাদের গন্তব্যের স্থানের সামনে মোটামোটি বড় ধরনের মেলা বসেছে। তখন বুঝতে পারলাম মেলা টা বা দোকান গুলো স্থায়ী। প্রচুর পর্যটক আসে স্থায়ী লোকজন আসে মনে হলো সবসময় জায়গাটা জমজমাট থাকে।মেলার ভিতরে আর ঢোকা হয়নি।অনেক গুলো সিঁড়ির ধাপ পেড়িয়ে সনাতনধর্মের আদিনাথ মান্দিরে পৌঁছালাম।আমি একটু সংকোচ নিয়ে ভেতরে প্রবেশ করলাম গিয়ে দেখি মন্দিরে তিনটা স্তর আছে। প্রথম ঢোকার জন্য কোন টাকা লাগে না তবে দ্বিতীয় তৃতীয় স্তরে যাওয়ার জন্য টাকা লাগে।আমি অবশ্য বুঝলাম না কেন টাকা নেওয়া হয়।পরে জানতে পারলাম জুতার জন্য টাকা নেওয়া হয়।আমার মাথা কাজ করলো না জুতা জন্যও টাকা? আমার যদি টাকা দিয়ে না ঢুকি আমার জুতা কি হারিয়ে যাবে?হহাাহাহাাহাহাহহিহহিহাহা।
যাই হোক শেষ পর্যন্ত আর দ্বিতীয় তৃতীয় স্তরে ঢোকা হয়নি।
মন্দির ছেড়ে পাহাড় থেকে আরো পাহাড়ে গেলাম সেখানে গিয়ে আশ্চর্য হলাম।এত উঁচু পাহাড়ে কেমনে এটা তৈরি করলো।যদি সম্ভব হয় তাহলে কত বছর লেগেছে আমার জানা নাই।কৌতুহল বশ্যত গুগলে টু মারলাম।এই মন্দির সম্পর্কে ধারনা নেওয়ার চেষ্টা করলাম।
অবাক করা বিষয় ,মন্দির সম্পর্কে অজানা অনেক কিছু জানতে পারবা ।কারো যদি আগ্রহ থাকে গুগলে সার্চ দিয়ে মন্দির সম্পর্কে জানতে পারো।আমি নিজেই দিতে পারতাম কিন্তুু যারা জানতে চাই তাদের কে একটু কষ্ট দিলাম আরিকি।
অবাক করা বিষয় ,মন্দির সম্পর্কে অজানা অনেক কিছু জানতে পারবা ।কারো যদি আগ্রহ থাকে গুগলে সার্চ দিয়ে মন্দির সম্পর্কে জানতে পারো।আমি নিজেই দিতে পারতাম কিন্তুু যারা জানতে চাই তাদের কে একটু কষ্ট দিলাম আরিকি।
ছবি-
মন্দির |
প্রথম দেখাতে খুব মর্মাহত হলাম এই কারনে যে যারা এই ধর্মে বিশ্বাসী তাদের জন্য এটা কিন্তুু একটা পবিত্র স্থান।এখনও এখানে পূজা আর্চনা করা হয়,তবে গিয়ে দেখলাম এই পবিত্র স্থানে অনেক পর্যটক উপরে উঠে ছবি তুলছে।আমার কাছে এই দৃশ্যটা খুবই খারাপ লেগেছে, একটা পবিত্র স্থান অসম্মান করা কোন মানে হয়?অন্যদের কেমন লেগেছে আমি বলতে পারবো না,এই বিষয়ে আমি কাউ কে জিঙ্গাসা করিনি।আমার কাছে আরো আশ্চর্য লেগেছে যে, কেন এই স্থান নির্ধারণ করা হলো আমার বোধগম্য নয়।এই স্থানে যথেষ্ট জায়গা কম এবং পাহাড়ের একদম চূড়ায়, নামতে উঠতে কি কষ্ট হয় নাই?আর শুধু মাত্র যে ছবি দিয়েছি তাছাড়া আশেপাশে কোন স্তম্ভ বা চিহ্ন বা এই রকম ধ্বংসা দেখলাম না।আমার কাছে ব্যাপারটা রহস্যময় থেকে গেল।ভালো মত যে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখব তার সময় পায়নি।যদি কোন দিন আবার যাওয়ার সৌভাগ্য হয় তাহলে সময় নিয়ে দেখতে হবে।রহস্য বের করা যায় কিনা!একটু গবেষক হতে চেষ্টা করবো আরিকি।
আমাদের ভ্রমনের সবাই থেকে গেল মন্দিরের আশে পাশে, আমরা চারজন আবার সটকে পড়লাম।অবশ্য সবাইকে বলেই গিয়েছি,কিন্তুু কেউ যায়নি শুধু মাত্র আমরা চারজন ছিলাম।আমি সবার ছোট ছিলাম।অটো ভাড়া একশ টাকা দিয়ে চার জন মিলে"বড় রাখাইন পাড়া"গেলাম। ওমা, মোটামোটি বেশ অনেক দূর, চারিদিকের দৃশ্য দেখতে দেখতে পৌঁছে গেলাম।রাস্তার চারপাশেই অনেক রাখাইন জাতিগোষ্ঠীর লোক দেখেছি। আমরা যেখানে নেমেছিলাম সেখানে তো আরো অনেকগুলো দেখেছি।নিজস্ব পার্লারের সামনে অনেক মহিলা বসে আছে, আরো দেখলাম রাখাইন দোকান অনেক গুলো রয়েছে পার্লার,মুদি দোকান,জুয়েলার্স,কসমেটিক,বইয়ের দোকান......ইত্যাদি।দোকান গুলো দেখে মনটা ভরে গেল, মনে শান্তি পেয়েছিলাম।আমার একটা বদ অভ্যাস যে, আদিবাসী দোকান বা ব্যবসায়ী দেখলে মন ভরে যায়।কেন জানি ভেতর থেকে ভালা লাগা বা সুখ চলে আসে।
আমরা যেখানে নেমেছিলাম সেখানে ছিল একটা প্যাগাডো(প্যাগাডোই তো বলে সম্ভবত)।
আমরা জুতা রেখে ভেতরে প্রবেশ করলাম, খুব আশ্চর্যের বিষয় আমাদের কাছ থেকে টাকা রাখলো না।যারা বাঙালি বা পর্যটক তাদের কাছে থেকে জুতার জন্য পাঁচ টাকা করে নিচ্ছে। আমাদের কাছ থেকে কেন নিল না সেটা বোধগম্য নয়।তবে মনে মনে অংকের সামাধান করেছিলাম, হয়তো দাড়োয়ান ভেবেছে আমরা স্থানীয় বা একটু দূর থেকে এসেছি দেখতে বা প্রার্থনা করতে,সেই জন্যই টাকা নেয়নি।সে প্যাগাডো বা জায়গাটি তে অনেকগুলো ছবি তুলা হলো। আমরা জায়গাটা থেকে বেড়িয়ে পড়লাম এখন আমাদের উদ্দেশ্য আমাদের প্রধান গন্তব্যে।
আমরা বুঝতে পারছিলাম না কোন দিক দিয়ে ঢুকবো বা পাড়া কোথায়।হঠাৎ একজন মহিলা একটা গলির দিকে যেতে লাগলো আমরাও তার পিছন পিছন যেতে লাগলাম।যখন যেতে লাগলাম অবাক না হয়ে পারলাম না।অনেক কিছুই বদলে দিলো ধারণা, মনে ভেতর বিঁধে গেল, রাখাইন নিয়ে প্রচুর পড়াশুনা করতে হবে জানতে হবে।যদি কেউ আমাকে সাহায্য করে তবে আমি ব্যক্তিগতভাবে খুবই উপকৃত হবো।
রাখাইন সম্পর্কে আমার জানাশুনা কম,তাই একটু অবাক হয়েছি।যে গলি গুলো দিয়ে ঢুকেছি আমার কাছে মান সম্মত মনে হয়েছে। আমরা সচারচর গলি গুলোতে মানুষের ভিড় বা ময়লা আর্বজনা, পোষ্টার বা দুগন্ধ পরিবেশ দেখে থাকি বা অভ্যস্ত ।কিন্তুু যতগুলো গলি পেয়েছি, যত গুলো গলি ঢুকেছি এই সবের কোন বস্তুর বালাই নাই।এই বিষয় গুলো আমাকে বেশ আকর্ষন করেছে।যে গলিগুলো দিয়ে ঢুকেছি দেখলাম,প্রত্যেক জনের আলাদা আলাদা একটি করে বাড়ি রয়েছে কিন্তুু প্রত্যেক বাড়ির চারিদকে দিকে প্রত্যেকের নিজস্ব দেয়াল রয়েছে বা দিয়েছে।মোটামোটি আমি সব বাড়ি গুলো তিন/চার/পাঁচ তলা করে বাড়ি দেখেছি।আর এত সুন্দর ডিজাইন ও রুচি সম্মত প্রেমে পড়েগেছি।
আমাকে আরো অবাক করে দেয়,রাখাইন পাড়ার ভেতরে কোন দোকান দেখলাম না মানে কোন চা বা মুদি দোকান।সব দোকান বাজারে অবশ্য;আমার মনে হলো সবকিছু যেহেতেু বাজারে পাওয়া যায় ভেতরে দোকান দেওয়াটাও অযৌক্তিক। আরো দেখলাম অনেক বাড়ির নিচে অফিস এর মতো আলাদা করে রুম আছে।আমি অনেক চিন্তা করেও বুঝতে পারলাম না, এ রকম করে রাখা বা বানানো হয়েছে কেন?সেখানে মানুষজন দেখি নাই শুধু মাত্র রুম দেখেছি।হাতে কম সময় থাকার কারনে অনেক কিছুই দেখতে পারিনি,অনেক কিছুই উপলদ্ধির জায়গাটা সৃষ্টি হয়নি।
ভালো করে দেখতে পারিনি ,ছবি তুলতে পারিনি,কারো সাথে কথা বলতেও পারিনি।এমন অল্প সময়ে এত কিছু জানা বা দেখা অসম্ভব ব্যাপার।যাই হোক, যতটুকু পেরেছি তা নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হবে।
ভালো করে দেখতে পারিনি ,ছবি তুলতে পারিনি,কারো সাথে কথা বলতেও পারিনি।এমন অল্প সময়ে এত কিছু জানা বা দেখা অসম্ভব ব্যাপার।যাই হোক, যতটুকু পেরেছি তা নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হবে।
আমার কাছে ব্যক্তিভাবে, মহেশখালী গিয়ে সব চাইতে ভালো লেগেছে "বড় রাখাইন পাড়া"।যদি দয়া করে কেউ;আমাকে যে কোন রাখাইন পাড়া নিয়ে যেতে চাইলে আমি এক পায়ে রাজি।কবে যে রাখাইন পাড়া যাওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করবো।
শুধু মাত্র অপেক্ষায় আছি...
অপেক্ষার প্রহর শুরু হলো....আমি রাখাইন পাড়া যাবো।
No comments