গতবারের শিক্ষা সফর; রাঙামাটি এবং বান্দরবান
Jadil Mri
গতবারের শিক্ষা সফর; রাঙামাটি এবং বান্দরবান
এই কয়দিন আবেগের সময় যাচ্ছে,কোন মতে আবেগ ধরে রাখতে পারছি না।তাই অতীতের কিছু স্মৃতির কথা বলতে চাই, আমার মনের মত করে মানে শেয়ার করতে চাই।
গত বার, আগে থেকেই খুব ধুমধাম করে শিক্ষার সফরে যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিয়েছিলাম।সেই বার আমরা অনেক জন মানে আমাদের ব্যাচের পরিচিত অনেকে ছিল, অনেক বড় ভাই ও বড় বোন ছিল, সেই সুবাধে শিক্ষার সফরটা অনেক জোস ছিল।যখন ত্রিশাল থেকে যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম মনে ভেতর কেমন জানি আনন্দ অনুভব হচ্ছিল। মাথায় শুধু ঘুরতে থাকতো কবে পৌঁছাবো ঢাকা। ঢাকা পৌঁছানো পর মাথায় ঘুরতে থাকতো কবে রওনা দিব। গাড়িতে যখন উঠলাম মন ফ্যাকাসে হয়ে গেল।আরে সিট তো নাই, কেমনে যাবো?এত মানুষ যাবে কল্পনার বাইরে ছিল।যেখানে দুইজন মাত্র বসার জায়গা, সেখানে আমরা তিন জন বসে গিয়েছিলাম।সারারাত ঘুমাতে পারি নাই,তবে সকাল বেলা যখন রাঙামাটি পৌঁছালাম।কষ্টের কথা মেনে নিয়েছিলাম,মনকে সান্ত্বনা দিলাম এই ভেবে যে আরে এটা কোন ব্যাপার না।যখন রেস্টুরেন্ট যাওয়া জন্য নৌকা তে উঠলাম,ব্যাপারটা আরো জোশ ছিল,কিসের কষ্ট সব ভুলে গিয়েছিলাম।রেস্টুরেন্টে যেতে যেতে ভাবছিলাম, এইটার নিচেই চাকমা রাজার রাজধানী ছিল।যেটা কিনা ষড়যন্ত্র করে পানির নিচে ডুবানো হয়েছে।আমার মন ভারাক্রান্ত হয়ে গিয়েছিল।যে কাহিনী গুলো বই পত্রিকায় পড়েছিল, আজকে তার বাস্তব জায়গায় দাঁড়িয়েছি।আমার কাছে চারপাশের পরিবেশ আবেগ ঘন সৃষ্টি করেছিল।খুব আবেগি হয়ে পড়েছিলাম,এত সুন্দর জায়গা সব পানির নিচে।
যখন রেস্টুরেন্টে পৌঁছালাম তখন দেখলাম,অবিশ্বাস্য রেস্টুরেন্ট, এত সুন্দর জায়গা লেকের পাশে রোমান্টিকতা এনে দেয় ,ভাবছিলাম প্রেমিকা থাকলে মন্দ হতো না।যে চিন্তা গুলো মাথায় আসতো না সবকিছুই অবিশ্বাস্য ভাবে ঘটে যাচ্ছিল।মনে মনে ভাবতে থাকলাম, টাকা দিয়ে আসছি ভ্রমণ টা খারাপ হবে না।সত্যি সত্যিই ভ্রমণ খারাপ হয়নি।এত কম টাকায় অনেক কিছু দেখা অনেক কিছু পাওয়া বর্তমানে সময়ে অবিশ্বাস্য। সেবার মারাত্মক রকম ভাবে এত এত আনন্দ এবং সুখের দিন কাটিয়েছি আজকের দিনে ভাবলে নিজের সিদ্ধাত কে স্বার্থ মনে হয়।সারাদিন ঘুরার পরে অনেক ক্লান্ত ছিলাম।ঘুমানোর সময় দেখি আরেক বিপদ,জায়গার অল্প অথচ মানুষ অনেক বেশি।বাধ্য হয় আমরা পাঁচ সাত জন কাঠের ঘর মাচাং এর উপর ঘুমিয়েছিলাম তাও আবার টয়লেটের সোজাসুজি। টয়লেট আবার খারাপ ছিল না,টয়লেট এত আধুনিক এবং উন্নত মানের ছিল যে, দেখলে মনে হবে টয়লেটও ঘুমানো যায় এত পরিষ্কার এত সুন্দর মনের ভাবনায় অটোমেটিক চলে আসবে যে টয়লেটেই ঘুমাই পড়ি।
পরের সকালে যাওয়ার গন্তব্য ছিল বান্দরবান।কিছুক্ষণ ঘুমাতে পেরেছিলাম তার পরেই সকাল সকাল উঠতে হলো,ঘুম চোখে যখন আবার নৌকাতে উঠলাম মানে কাপ্তাই লেক দিয়ে গাড়ির গন্তব্যে যাচ্ছিলাম। শীতের সকাল মাত্র সূর্য উঁকি দিচ্ছিল।এক বার চিন্তা করে দেখ,চারিদকে পানি আমরা নৌকার চাদের উপর দাঁড়িয়ে আছি। চারিদকে কুয়াশা তখন সূর্য আস্তে আস্তে উঁকি দিচ্ছে মাঝে মাঝে মাছ ধরার ছোট বড় নৌকা দেখছি। পাখি উড়ে যাচ্ছে, এত সুন্দর দৃশ্য দ্বিতীয় হতে পারে না।আমি এত সুন্দর দৃশ্য জীবনে কম উপভোগ করেছি, আমি ব্যক্তিগত ভাবে তখকার সময়টা বেশ উপভোগ করেছি।তখন আবার মনে হয়েছিল আমার ভ্রমণে আসা স্বার্থ, আমার টাকার কোন লস নাই।
গাড়িতে উঠে এত ঘুম পেয়েছিল, যা কল্পনার বাইরে বার বার মনে হচ্ছিল যদি থেকে যেতে পারতাম হোটেল গিয়ে আরামে একটা ঘুম দিতে পারতাম শান্তি হতো,স্বর্গের সুখ হতো।
বান্দরবান গিয়ে যখন চাঁদের গাড়িতে উঠলাম আঁকা বাঁকা পথ দিয়ে যাচ্ছিলাম, মাঝে মাঝে কুয়াশা চারপাশে সবুজ বন পীজঢালা রাস্তা, মাঝে মাঝে সাক্ষাৎ পাওয়া কিছু আদিবাসী। তখন মনে হচ্ছিল আমি চাঁদের গাড়ি দিয়ে স্বর্গের পথে রওনা দিয়েছি। আমি স্বর্গে যাচ্ছি আমার আদিবাসী লোকজন একে একে আমাকে স্বাগত জানাচ্ছে, আমি মনের সুখ নিয়ে পবিত্র দেহ নিয়ে স্বর্গে যাচ্ছি।তখন মনে হচ্ছিল, পৃথিবী সমস্ত সুখ আমার, আমার কাছে আছে পৃথিবীর যত সুখ।আমি স্বর্গের এক মানুষ, আমি স্বর্গবাসী। কিছু কিছু সময় এমন সময় যায় ,ভাষায় প্রকাশ করা যায় না শুধু মাত্র উপভোগ করা যায়, তেমনি কথায় বুঝানোটাও মুশকিল। এমন কত গুলো সময় থাকে যেগুলো উপভোগ করতে হয়, অনুভব করে নিতে হয়, নিজের কাছে রেখে নিতে হয়।এমন সময় থাকে শুধু মাত্র নিজের জন্য, শুধু মাত্র অনুভবের জন্য।
আরো কত জায়গায় যে গিয়েছি তার কোন ইয়ত্তা নেই।যা সবকিছু বলা সম্ভব নয়,কত কাহিনী কত স্মৃতি মিশে আছে শুধু মাত্র ছবি দেখলে বুঝতে পারবে।অনেক কিছুই করেছি সেগুলো বললে আবার অনেকে বলবে অভদ্র বা খারাপ.হাহাহহাহাহাহাহিহহিহিহি।
জীবনে যতগুলো ভ্রমণ করেছি তার মধ্যে একদম উল্লেখযোগ্য ছিল রাঙামাটি এবং বান্দরবান।শুধু মাত্র ভ্রমণ হলেই হয় না, এমন কিছু মানুষ থাকা লাগে। যে মানুষ গুলো ভ্রমনটা আরো উপভোগ আনন্দ এবং সুখময় এনে দেয় ও এনে দিতে হয়। আমি জানি, সেই দিন আর আসবে না, যারা যাই নাই তারা তো মিস, অনেক মিস, আগেই বলেছি ভাষায় প্রকাশ করা খুবই দুষ্কর।
শুনেছি, গত বার যারা গিয়েছিল এবারো যাবে মানে যারা গত বার আমার মত ভ্রমণ উপভোগ করেছিল তার মধ্যে অধিকাংশ লোক যাবে।এই কারটা কি?কারন হচ্ছে ভ্রমনের যে আলাদা স্বাদ থাকে সুখের সময়, মজার এবং আনন্দের তখন তারা অনুভব করতে পেরেছিল। তাহলে এবার মিস যাবে কেনো?কেউ কি আর উপভোগ্য সময় মিস করতে চাই!
এবার যারা যারা ভ্রমনে যাচ্ছে সকল কে জানাই শুভ কামনা। আমি আশা করি গতবার যে রকম ভাবে উপভোগ সময় গিয়েছিল, তার চাইতে যেন এই বার আরো উপভোগ এবং সুখের সময় হয়।
সবার জন্য মঙ্গল কামনা করি,ভ্রমমণ স্বার্থক হোক।
গতবারের শিক্ষা সফর; রাঙামাটি এবং বান্দরবান
এই কয়দিন আবেগের সময় যাচ্ছে,কোন মতে আবেগ ধরে রাখতে পারছি না।তাই অতীতের কিছু স্মৃতির কথা বলতে চাই, আমার মনের মত করে মানে শেয়ার করতে চাই।
NDC2016 |
গত বার, আগে থেকেই খুব ধুমধাম করে শিক্ষার সফরে যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিয়েছিলাম।সেই বার আমরা অনেক জন মানে আমাদের ব্যাচের পরিচিত অনেকে ছিল, অনেক বড় ভাই ও বড় বোন ছিল, সেই সুবাধে শিক্ষার সফরটা অনেক জোস ছিল।যখন ত্রিশাল থেকে যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম মনে ভেতর কেমন জানি আনন্দ অনুভব হচ্ছিল। মাথায় শুধু ঘুরতে থাকতো কবে পৌঁছাবো ঢাকা। ঢাকা পৌঁছানো পর মাথায় ঘুরতে থাকতো কবে রওনা দিব। গাড়িতে যখন উঠলাম মন ফ্যাকাসে হয়ে গেল।আরে সিট তো নাই, কেমনে যাবো?এত মানুষ যাবে কল্পনার বাইরে ছিল।যেখানে দুইজন মাত্র বসার জায়গা, সেখানে আমরা তিন জন বসে গিয়েছিলাম।সারারাত ঘুমাতে পারি নাই,তবে সকাল বেলা যখন রাঙামাটি পৌঁছালাম।কষ্টের কথা মেনে নিয়েছিলাম,মনকে সান্ত্বনা দিলাম এই ভেবে যে আরে এটা কোন ব্যাপার না।যখন রেস্টুরেন্ট যাওয়া জন্য নৌকা তে উঠলাম,ব্যাপারটা আরো জোশ ছিল,কিসের কষ্ট সব ভুলে গিয়েছিলাম।রেস্টুরেন্টে যেতে যেতে ভাবছিলাম, এইটার নিচেই চাকমা রাজার রাজধানী ছিল।যেটা কিনা ষড়যন্ত্র করে পানির নিচে ডুবানো হয়েছে।আমার মন ভারাক্রান্ত হয়ে গিয়েছিল।যে কাহিনী গুলো বই পত্রিকায় পড়েছিল, আজকে তার বাস্তব জায়গায় দাঁড়িয়েছি।আমার কাছে চারপাশের পরিবেশ আবেগ ঘন সৃষ্টি করেছিল।খুব আবেগি হয়ে পড়েছিলাম,এত সুন্দর জায়গা সব পানির নিচে।
যখন রেস্টুরেন্টে পৌঁছালাম তখন দেখলাম,অবিশ্বাস্য রেস্টুরেন্ট, এত সুন্দর জায়গা লেকের পাশে রোমান্টিকতা এনে দেয় ,ভাবছিলাম প্রেমিকা থাকলে মন্দ হতো না।যে চিন্তা গুলো মাথায় আসতো না সবকিছুই অবিশ্বাস্য ভাবে ঘটে যাচ্ছিল।মনে মনে ভাবতে থাকলাম, টাকা দিয়ে আসছি ভ্রমণ টা খারাপ হবে না।সত্যি সত্যিই ভ্রমণ খারাপ হয়নি।এত কম টাকায় অনেক কিছু দেখা অনেক কিছু পাওয়া বর্তমানে সময়ে অবিশ্বাস্য। সেবার মারাত্মক রকম ভাবে এত এত আনন্দ এবং সুখের দিন কাটিয়েছি আজকের দিনে ভাবলে নিজের সিদ্ধাত কে স্বার্থ মনে হয়।সারাদিন ঘুরার পরে অনেক ক্লান্ত ছিলাম।ঘুমানোর সময় দেখি আরেক বিপদ,জায়গার অল্প অথচ মানুষ অনেক বেশি।বাধ্য হয় আমরা পাঁচ সাত জন কাঠের ঘর মাচাং এর উপর ঘুমিয়েছিলাম তাও আবার টয়লেটের সোজাসুজি। টয়লেট আবার খারাপ ছিল না,টয়লেট এত আধুনিক এবং উন্নত মানের ছিল যে, দেখলে মনে হবে টয়লেটও ঘুমানো যায় এত পরিষ্কার এত সুন্দর মনের ভাবনায় অটোমেটিক চলে আসবে যে টয়লেটেই ঘুমাই পড়ি।
কাপ্তাই লেক |
পরের সকালে যাওয়ার গন্তব্য ছিল বান্দরবান।কিছুক্ষণ ঘুমাতে পেরেছিলাম তার পরেই সকাল সকাল উঠতে হলো,ঘুম চোখে যখন আবার নৌকাতে উঠলাম মানে কাপ্তাই লেক দিয়ে গাড়ির গন্তব্যে যাচ্ছিলাম। শীতের সকাল মাত্র সূর্য উঁকি দিচ্ছিল।এক বার চিন্তা করে দেখ,চারিদকে পানি আমরা নৌকার চাদের উপর দাঁড়িয়ে আছি। চারিদকে কুয়াশা তখন সূর্য আস্তে আস্তে উঁকি দিচ্ছে মাঝে মাঝে মাছ ধরার ছোট বড় নৌকা দেখছি। পাখি উড়ে যাচ্ছে, এত সুন্দর দৃশ্য দ্বিতীয় হতে পারে না।আমি এত সুন্দর দৃশ্য জীবনে কম উপভোগ করেছি, আমি ব্যক্তিগত ভাবে তখকার সময়টা বেশ উপভোগ করেছি।তখন আবার মনে হয়েছিল আমার ভ্রমণে আসা স্বার্থ, আমার টাকার কোন লস নাই।
গাড়িতে উঠে এত ঘুম পেয়েছিল, যা কল্পনার বাইরে বার বার মনে হচ্ছিল যদি থেকে যেতে পারতাম হোটেল গিয়ে আরামে একটা ঘুম দিতে পারতাম শান্তি হতো,স্বর্গের সুখ হতো।
NDC4 |
বান্দরবান গিয়ে যখন চাঁদের গাড়িতে উঠলাম আঁকা বাঁকা পথ দিয়ে যাচ্ছিলাম, মাঝে মাঝে কুয়াশা চারপাশে সবুজ বন পীজঢালা রাস্তা, মাঝে মাঝে সাক্ষাৎ পাওয়া কিছু আদিবাসী। তখন মনে হচ্ছিল আমি চাঁদের গাড়ি দিয়ে স্বর্গের পথে রওনা দিয়েছি। আমি স্বর্গে যাচ্ছি আমার আদিবাসী লোকজন একে একে আমাকে স্বাগত জানাচ্ছে, আমি মনের সুখ নিয়ে পবিত্র দেহ নিয়ে স্বর্গে যাচ্ছি।তখন মনে হচ্ছিল, পৃথিবী সমস্ত সুখ আমার, আমার কাছে আছে পৃথিবীর যত সুখ।আমি স্বর্গের এক মানুষ, আমি স্বর্গবাসী। কিছু কিছু সময় এমন সময় যায় ,ভাষায় প্রকাশ করা যায় না শুধু মাত্র উপভোগ করা যায়, তেমনি কথায় বুঝানোটাও মুশকিল। এমন কত গুলো সময় থাকে যেগুলো উপভোগ করতে হয়, অনুভব করে নিতে হয়, নিজের কাছে রেখে নিতে হয়।এমন সময় থাকে শুধু মাত্র নিজের জন্য, শুধু মাত্র অনুভবের জন্য।
আরো কত জায়গায় যে গিয়েছি তার কোন ইয়ত্তা নেই।যা সবকিছু বলা সম্ভব নয়,কত কাহিনী কত স্মৃতি মিশে আছে শুধু মাত্র ছবি দেখলে বুঝতে পারবে।অনেক কিছুই করেছি সেগুলো বললে আবার অনেকে বলবে অভদ্র বা খারাপ.হাহাহহাহাহাহাহিহহিহিহি।
জীবনে যতগুলো ভ্রমণ করেছি তার মধ্যে একদম উল্লেখযোগ্য ছিল রাঙামাটি এবং বান্দরবান।শুধু মাত্র ভ্রমণ হলেই হয় না, এমন কিছু মানুষ থাকা লাগে। যে মানুষ গুলো ভ্রমনটা আরো উপভোগ আনন্দ এবং সুখময় এনে দেয় ও এনে দিতে হয়। আমি জানি, সেই দিন আর আসবে না, যারা যাই নাই তারা তো মিস, অনেক মিস, আগেই বলেছি ভাষায় প্রকাশ করা খুবই দুষ্কর।
কাপ্তাই লেকে সাধনা |
শুনেছি, গত বার যারা গিয়েছিল এবারো যাবে মানে যারা গত বার আমার মত ভ্রমণ উপভোগ করেছিল তার মধ্যে অধিকাংশ লোক যাবে।এই কারটা কি?কারন হচ্ছে ভ্রমনের যে আলাদা স্বাদ থাকে সুখের সময়, মজার এবং আনন্দের তখন তারা অনুভব করতে পেরেছিল। তাহলে এবার মিস যাবে কেনো?কেউ কি আর উপভোগ্য সময় মিস করতে চাই!
এবার যারা যারা ভ্রমনে যাচ্ছে সকল কে জানাই শুভ কামনা। আমি আশা করি গতবার যে রকম ভাবে উপভোগ সময় গিয়েছিল, তার চাইতে যেন এই বার আরো উপভোগ এবং সুখের সময় হয়।
সবার জন্য মঙ্গল কামনা করি,ভ্রমমণ স্বার্থক হোক।
No comments