স্কুল পরিদর্শন কালে..
Jadil Mri
স্কুল পরিদর্শন কালে..
স্কুলের কার্যক্রম যেহেতু শুরু করেছি সে ক্ষেত্রে দায়বদ্ধতা থেকেই যায়।অনেক কিছু করা এখনো বাকি কিন্তুু সীমাবদ্ধতার কারনে আটকে গেছি।যত দ্রুত সম্ভব আমরা স্কুল সম্প্রসারণ করতে চাই।জালের মত করে ছড়িয়ে দিতে চাই যেখানে আনাচে কানাচে দুই জন হোক বা পাঁচ জন সব জায়গায় পড়ানো ব্যবস্থা করতে চাই।আমরা জানি নিজের মাতৃভাষা যদি পড়ানো বা শিখার ক্ষেত্রে বা বই পুস্তকে লিপিবদ্ধ করতে না পারি। তাহলে ভাষা টিকিয়ে রাখা সম্ভব না, সেক্ষেত্রে চর্চাটা করা অনেক জরুরি।আমরা যেহেতু কাজ শুরু করেছি সেহেতু আরো অনেক দূর পর্যন্ত নিয়ে যেতে চাই।
আজকে স্কুল পরিদর্শনে আমি একাই ছিলাম,বৃষ্টির কারনে ছাত্রছাত্রী আসছে কম।তবে আমি সন্তুষ্ট, কারন হচ্ছে বৃষ্টি থাকা সত্ত্বেও ছয় জন উপস্থিত ছিল।তাদের কে শেখানো কয় একটা বাক্য শুনলাম। মন থেকে কত যে তৃপ্তি আসে,কত যে শান্তি লাগে, এত সুখী মনে হয়, বলে বুঝানো অসম্ভব।সবকিছু মিলিয়ে আমি খুশী এবং সন্তুষ্ট।
তবে আমাদের কিছু পদক্ষেপ নিতে হবে।পরামর্শ বা শেয়ারিং এর জন্য সেইগুলো দিলাম।
মোটামোটি ছাত্রছাত্রী এভারেজ থাকে ১০/১৫ জন।এই গুলোকে ধরে রাখাই আমাদের কাছে এখন চ্যালেঞ্জ। প্রথমত আমার মনে হয়,তাদের জন্য কিছু খেলনা কিনে দিতে হবে।চারিদিকে ছবিতে ছবিতে ভরিয়ে দিতে হবে(বিভিন্ন রকম যেমন আমাদের বীর পুরুষদের ছবি)। সচারচর যে সব স্কুল গুলোতে বা এমনি স্কুল গুলো যে রকম পরিবেশ থাকে। আমাদের স্কুল কে ভিন্ন রকম পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে যেন সবসময় স্কুলে আসার জন্য বাচ্চারা মুখিয়ে থাকে।আমার মনে হয়,প্রতি দিন যদি কিছু খাবার দাবার দেওয়া যেতো সেটা অনেক ভালো হতো।যদি তিন মাস অন্তর অন্তর প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠান করা যেতো সব চাইতে আরো ভালো হতো।নাচ গানের ব্যবস্থা থাকতো, ছড়া, আবৃত্তি,খেলাধুলা থাকতো ইত্যাদি।
যত দ্রুত সম্ভব কাজগুলো করা যেতো আমাদের জন্য এবং বাচ্চাদের জন্য ভালো হতো।
আমাদের এখন টিকে থাকার লড়াই চালিয়ে যেতে হবে।
স্বপ্ন সত্যি হবে, হচ্ছে,হবেই।
স্কুল পরিদর্শন কালে..
স্কুলের কার্যক্রম যেহেতু শুরু করেছি সে ক্ষেত্রে দায়বদ্ধতা থেকেই যায়।অনেক কিছু করা এখনো বাকি কিন্তুু সীমাবদ্ধতার কারনে আটকে গেছি।যত দ্রুত সম্ভব আমরা স্কুল সম্প্রসারণ করতে চাই।জালের মত করে ছড়িয়ে দিতে চাই যেখানে আনাচে কানাচে দুই জন হোক বা পাঁচ জন সব জায়গায় পড়ানো ব্যবস্থা করতে চাই।আমরা জানি নিজের মাতৃভাষা যদি পড়ানো বা শিখার ক্ষেত্রে বা বই পুস্তকে লিপিবদ্ধ করতে না পারি। তাহলে ভাষা টিকিয়ে রাখা সম্ভব না, সেক্ষেত্রে চর্চাটা করা অনেক জরুরি।আমরা যেহেতু কাজ শুরু করেছি সেহেতু আরো অনেক দূর পর্যন্ত নিয়ে যেতে চাই।
আজকে স্কুল পরিদর্শনে আমি একাই ছিলাম,বৃষ্টির কারনে ছাত্রছাত্রী আসছে কম।তবে আমি সন্তুষ্ট, কারন হচ্ছে বৃষ্টি থাকা সত্ত্বেও ছয় জন উপস্থিত ছিল।তাদের কে শেখানো কয় একটা বাক্য শুনলাম। মন থেকে কত যে তৃপ্তি আসে,কত যে শান্তি লাগে, এত সুখী মনে হয়, বলে বুঝানো অসম্ভব।সবকিছু মিলিয়ে আমি খুশী এবং সন্তুষ্ট।
তবে আমাদের কিছু পদক্ষেপ নিতে হবে।পরামর্শ বা শেয়ারিং এর জন্য সেইগুলো দিলাম।
মোটামোটি ছাত্রছাত্রী এভারেজ থাকে ১০/১৫ জন।এই গুলোকে ধরে রাখাই আমাদের কাছে এখন চ্যালেঞ্জ। প্রথমত আমার মনে হয়,তাদের জন্য কিছু খেলনা কিনে দিতে হবে।চারিদিকে ছবিতে ছবিতে ভরিয়ে দিতে হবে(বিভিন্ন রকম যেমন আমাদের বীর পুরুষদের ছবি)। সচারচর যে সব স্কুল গুলোতে বা এমনি স্কুল গুলো যে রকম পরিবেশ থাকে। আমাদের স্কুল কে ভিন্ন রকম পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে যেন সবসময় স্কুলে আসার জন্য বাচ্চারা মুখিয়ে থাকে।আমার মনে হয়,প্রতি দিন যদি কিছু খাবার দাবার দেওয়া যেতো সেটা অনেক ভালো হতো।যদি তিন মাস অন্তর অন্তর প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠান করা যেতো সব চাইতে আরো ভালো হতো।নাচ গানের ব্যবস্থা থাকতো, ছড়া, আবৃত্তি,খেলাধুলা থাকতো ইত্যাদি।
যত দ্রুত সম্ভব কাজগুলো করা যেতো আমাদের জন্য এবং বাচ্চাদের জন্য ভালো হতো।
আমাদের এখন টিকে থাকার লড়াই চালিয়ে যেতে হবে।
স্বপ্ন সত্যি হবে, হচ্ছে,হবেই।
No comments