করোনাভাইরাস মোকাবেলায় গারো সংগঠন বা ব্যক্তি উদ্যোগের ভূমিকা অতি জরুরি!!
করোনাভাইরাস মোকাবেলায় গারো সংগঠন বা ব্যক্তি উদ্যোগের ভূমিকা অতি জরুরি!!
করোনাভাইরাস মোকাবেলায় গারো সংগঠনগুলোর ভূমিকা বা কার্যক্রম দৃশ্যমান এখনো হয়নি।ব্যক্তিগত ভাবে কিছু কিছু কাজ হচ্ছে তবে যদি সংগঠনগুলো সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে দিতো তাহলে কাজের গতি আরো বৃদ্ধি পেতো।গারোদের অনেকগুলো সংগঠন আছে কিন্তুু কোন সংগঠন এখন পর্যন্ত মাঠে নামেনি(কিছু কাজ হয়েছে,হচ্ছে)।আমি জানি না,সংগঠনগুলো কোন উদ্যোগ গ্রহণ করছে কীনা বা কোন কার্যক্রম হাতে নিবে কীনা!তবে আমরা যারা আম জনতা আমরা আশা করতেই পারি বা আহ্বান জানাই যেন অতি দ্রুত সঠিক সিদ্ধান্ত নেয় এবং গ্রামে গ্রামে সচেতনতা বৃদ্ধি করে।শুধু মাত্র সচেতনতার বার্তা দিলেও তো হবে না কারণ অনেকদিন দেশ লকডাউনে আছে।
অনেকে কাজকর্ম করতে পারছে না।যেহেতু কাজ করতে পারছে না যারা দিন আনে দিন খাই তাদের অবস্থা কেমন হবে নিজেরাই উপলদ্ধি করি।অবশ্য এখন পর্যন্ত শুনি নাই যে, কেউ না খেয়ে আছে।থাকতেও পারে।কিন্তুু সত্যি সত্যিই এমন যদি কেউ থাকে তাহলে আমাদের কিংবা সংগঠনগুলোর করণীয় কী হতে পারে আমাদের সবার মতামতের ভিত্তিতে উদ্যোগ নেওয়া উচিত।
কিছু সংগঠন ত্রাণের জন্য বা তহবিল সংগ্রহণের জন্য কাজ করছে যা দেখে আমি আশাবাদী যে হয়তো কেউ না খেয়ে থাকবে না।এমন আরো অনেক সংগঠন দরকার যারা কীনা সঠিক সিদ্ধাতের সাথে সঠিক কর্মপন্থা অনুসরণ করে কাজ করবে।এমন দুর্যোগময় সময়ে সংগঠনগুলোর সাহায্য সহযোগীতা দরকার বলে মনে করি।
ক্রান্তিকালীন সময়ে সত্যিকারের ভূমিকা, সংগঠন বা ব্যক্তিউদ্যোগ অতি জরুরি যেন না খেয়ে কেউ না থাকে...
করোনাভাইরাস মোকাবেলায় গারো সংগঠনগুলোর ভূমিকা বা কার্যক্রম দৃশ্যমান এখনো হয়নি।ব্যক্তিগত ভাবে কিছু কিছু কাজ হচ্ছে তবে যদি সংগঠনগুলো সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে দিতো তাহলে কাজের গতি আরো বৃদ্ধি পেতো।গারোদের অনেকগুলো সংগঠন আছে কিন্তুু কোন সংগঠন এখন পর্যন্ত মাঠে নামেনি(কিছু কাজ হয়েছে,হচ্ছে)।আমি জানি না,সংগঠনগুলো কোন উদ্যোগ গ্রহণ করছে কীনা বা কোন কার্যক্রম হাতে নিবে কীনা!তবে আমরা যারা আম জনতা আমরা আশা করতেই পারি বা আহ্বান জানাই যেন অতি দ্রুত সঠিক সিদ্ধান্ত নেয় এবং গ্রামে গ্রামে সচেতনতা বৃদ্ধি করে।শুধু মাত্র সচেতনতার বার্তা দিলেও তো হবে না কারণ অনেকদিন দেশ লকডাউনে আছে।
অনেকে কাজকর্ম করতে পারছে না।যেহেতু কাজ করতে পারছে না যারা দিন আনে দিন খাই তাদের অবস্থা কেমন হবে নিজেরাই উপলদ্ধি করি।অবশ্য এখন পর্যন্ত শুনি নাই যে, কেউ না খেয়ে আছে।থাকতেও পারে।কিন্তুু সত্যি সত্যিই এমন যদি কেউ থাকে তাহলে আমাদের কিংবা সংগঠনগুলোর করণীয় কী হতে পারে আমাদের সবার মতামতের ভিত্তিতে উদ্যোগ নেওয়া উচিত।
কিছু সংগঠন ত্রাণের জন্য বা তহবিল সংগ্রহণের জন্য কাজ করছে যা দেখে আমি আশাবাদী যে হয়তো কেউ না খেয়ে থাকবে না।এমন আরো অনেক সংগঠন দরকার যারা কীনা সঠিক সিদ্ধাতের সাথে সঠিক কর্মপন্থা অনুসরণ করে কাজ করবে।এমন দুর্যোগময় সময়ে সংগঠনগুলোর সাহায্য সহযোগীতা দরকার বলে মনে করি।
ক্রান্তিকালীন সময়ে সত্যিকারের ভূমিকা, সংগঠন বা ব্যক্তিউদ্যোগ অতি জরুরি যেন না খেয়ে কেউ না থাকে...
No comments