প্রথম গারো খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণকারী রাধানাথ ভৌমিক!
প্রথম গারো খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণকারী রাধানাথ ভৌমিক!
গারো জাতির খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণের দলিল কিংবা ইতিহাস জানার জন্য ইন্টারনেট থেকে তথ্য খুঁজতে থাকলাম।কিন্তুু সে-ই সম্পর্কে কোন তথ্য হাতে পেলাম না।তবে একটি বই হাতে পেয়েছি যা গারো জাতির খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ ও ধর্মের বিস্তার সম্পর্কে লেখা আছে।বই'টির নাম 'বিরিশিরি মিশন এবং ব্যাপ্টিষ্ট মন্ডলীর ইতিহাস'।লেখক-রেভা.মণীন্দ্রনাথ মারাক।
গারো জাতি নিজস্ব ধর্ম 'সাংসারেক' ছেড়ে খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ করে অনেক বছর আগে।তখন মোটেও সহজ কাজ ছিলনা যে সাংসারেক ছেড়ে খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ!ঠিক তেমনি এখন যদি আবার কেউ খ্রিষ্টধর্ম ছেড়ে সাংসারেক ধর্ম পালন করতে চাই মোটেও সহজ কাজ হবে না। কারণ স্রোতের বিপরীত হয়ে যাবে।সাংসারেক ধর্ম এখন যারা পালন করতে চাই বা করবে কঠিন পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যেতে হবে।
যাই হোক,বই থেকে কিছু তথ্য আপনাদের জন্য দেওয়া হলো..যা থেকে একটু হলেও ধারণা পাবেন।
বইয়ের ১৪ পৃষ্টায় লেখা আছে..
'১৮৭১ সনে প্রচারক ও গঙ্গাচরণ দাস দুর্গাপুরের গারো পাহাড়ের পাদদেশে গারোদের নিকট সুসমাচার প্রচার করেন।১৮৭২ সনে ২২ শে জানুয়ারি রাধানাথ ভৌমিক (না'মান তজু)ময়মনসিংহ শহরের গোলপুকুরে রেভ.রুপার্ট বিয়নের দ্বারা বাপ্তাইজিত হন।তিনিই বাংলাদেশেরর প্রথম গারো খ্রিষ্টান.....।'
বাপ্তিস্মের তারিখ সম্পর্কে মতভেদ আছে..
বইয়ের ১৬ পৃষ্টায় লেখা..
'...১৮৭৫ সনে আইলাতলীর রুপজান দারিং(গোবিন্দ দারিং) বাপ্তাইজিত হন।তিনি বঙ্গ দেশের দ্বিতীয় গারো খ্রিষ্টান।'
যাইহোক,আপনারা বইটি সংগ্রহ করে পড়তে পারেন।যারা এই বিষয়ে জানতে আগ্রহী উপকৃত হবেন বলে আশা রাখি।
বইটি-"থকবিরম প্রকাশনী" থেকে পাবেন।
ছবি-বই থেকে নেওয়া। |
গারো জাতির খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণের দলিল কিংবা ইতিহাস জানার জন্য ইন্টারনেট থেকে তথ্য খুঁজতে থাকলাম।কিন্তুু সে-ই সম্পর্কে কোন তথ্য হাতে পেলাম না।তবে একটি বই হাতে পেয়েছি যা গারো জাতির খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ ও ধর্মের বিস্তার সম্পর্কে লেখা আছে।বই'টির নাম 'বিরিশিরি মিশন এবং ব্যাপ্টিষ্ট মন্ডলীর ইতিহাস'।লেখক-রেভা.মণীন্দ্রনাথ মারাক।
গারো জাতি নিজস্ব ধর্ম 'সাংসারেক' ছেড়ে খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ করে অনেক বছর আগে।তখন মোটেও সহজ কাজ ছিলনা যে সাংসারেক ছেড়ে খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ!ঠিক তেমনি এখন যদি আবার কেউ খ্রিষ্টধর্ম ছেড়ে সাংসারেক ধর্ম পালন করতে চাই মোটেও সহজ কাজ হবে না। কারণ স্রোতের বিপরীত হয়ে যাবে।সাংসারেক ধর্ম এখন যারা পালন করতে চাই বা করবে কঠিন পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যেতে হবে।
যাই হোক,বই থেকে কিছু তথ্য আপনাদের জন্য দেওয়া হলো..যা থেকে একটু হলেও ধারণা পাবেন।
বইয়ের ১৪ পৃষ্টায় লেখা আছে..
'১৮৭১ সনে প্রচারক ও গঙ্গাচরণ দাস দুর্গাপুরের গারো পাহাড়ের পাদদেশে গারোদের নিকট সুসমাচার প্রচার করেন।১৮৭২ সনে ২২ শে জানুয়ারি রাধানাথ ভৌমিক (না'মান তজু)ময়মনসিংহ শহরের গোলপুকুরে রেভ.রুপার্ট বিয়নের দ্বারা বাপ্তাইজিত হন।তিনিই বাংলাদেশেরর প্রথম গারো খ্রিষ্টান.....।'
বাপ্তিস্মের তারিখ সম্পর্কে মতভেদ আছে..
বইয়ের ১৬ পৃষ্টায় লেখা..
'...১৮৭৫ সনে আইলাতলীর রুপজান দারিং(গোবিন্দ দারিং) বাপ্তাইজিত হন।তিনি বঙ্গ দেশের দ্বিতীয় গারো খ্রিষ্টান।'
যাইহোক,আপনারা বইটি সংগ্রহ করে পড়তে পারেন।যারা এই বিষয়ে জানতে আগ্রহী উপকৃত হবেন বলে আশা রাখি।
বইটি-"থকবিরম প্রকাশনী" থেকে পাবেন।
No comments