গারো বনাম সাংসারেক
Ja'dil Mri
গারো জাতিগোষ্ঠীর সাথে সাংসারেক ধর্ম ওতপ্রোত ভাবে জড়িত বা সম্পর্কিত।গারো জাতিগোষ্ঠীর প্রত্যেক সদস্য জানে আদি ধর্ম "সাংসারেক" বর্তমানে বেশি ভাগ গারো খ্রিষ্ট ধর্মে বিশ্বাসী সেটা বাংলাদেশে হোক বা ভারতে । যতটুকু না আমরা খ্রিষ্টান ধর্ম সম্পর্কে জানি তার চেয়েও কম জানি সাংসারেক ধর্মের নিয়ম কানুন এবং রীতিনীতি। আমাদের আবেগের জায়গায় সাংসারেক থাকলেও, বর্তমানে এমন পরিস্থিতির মধ্যে দাঁড়িয়ে আমরা, কোন মতে স্রোতের বিপরীত মানে ডুবে যাওয়া।আমরা হয়তো কেউ চাইব না স্রোতের বিপরীতে গিয়ে পানিতে ডুবে মরতে, যাওয়া মানে নিজের পায়ে নিজে কোড়াল মারা।অবশ্য ক্ষেত্র বিশেষে দুই একজন স্রোতের বিপরীতে যায় কিন্তুু বেশি দিন টিকে থাকতে
পারে না। ঘুরে ফিরে আবার আগের জায়গায় চলে আসতে হয়।অনেকে আবার সাংসারেক ধর্মে ফিরে যেতে চাই,নিজের স্বকীয়তা বজায় রাখতে নীরব সংগ্রাম করে।কিন্তুু এখন টিকে থাকাটাই বড় মুশকিল, কয় জন আর পারবে?
বলতে গেলে এখন ,গারো বনাম সাংসারেক বিপরীত মুখী প্রায়!
হারিয়ে যাওয়া ধর্ম রক্ষা করতে নিজেদের স্বকীয়তা বজায় রাখতে মেঘালয় রাজ্যে গারো হিলসে বিশেষ এক অভিনব উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।যেটি প্রতিষ্ঠা করা হয় ২০০৩ সালে "Rishi Jilma" নামে।যেখানে সাংসারেক ধর্ম রীতি নীতি নিয়ম কানুন রক্ষাতে কাজ করছে ও উদ্যোগ নিচ্ছে।গারো হিলসের অস্তগত প্রায় ৫০০ টা গ্রামে সফলতার সাথে কার্যক্রম পরিচালনা হচ্ছে।আমি শুনেছি গারো হিলসে এখনো এমন একটি গ্রাম আছে যেখানে সবাই সাংসারেক ধর্ম পালন করে। বলতে গেলে সেই গ্রামের কেউ সাংসারেক ধর্ম বাদে অন্যকোন ধর্ম গ্রহণ করেনি।আমার সন্দেহ যদি ঠিক হয় তাহলে সেই গ্রামের নাম Jolgaon Songsarek গ্রাম।সেখানে মোট জনসংখ্যা ২০১১ মতে ৩৩৪ জন।মহিলার সংখ্যা ১১৭ এবং পুরুষের সংখ্যা ১১৭।সেখানে মোট বাড়ি আছে ৪০ টির মত।
তা ছাড়াও ভারত এবং বাংলাদেশ মিলিয়ে ফেইবুকে একটি পেজ সৃষ্টি করা হয়েছে "Songsarek-সাংসারেক" নামে।যেখানে গারোদের বিভিন্ন খবর এবং ঐহিত্য, সাংস্কৃতিক প্রকাশ করা হয়।এমনি ভাবে Songsarek community নামে গ্রুপ রয়েছে।
ধর্ম রক্ষাতে নানা ভাবে প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে তবে কোনটাই ফলপ্রসূ হয়নি।যাই হোক যদি কারো'Rishi jilma' সম্পর্কে বিস্তারিত জানা থাকে তাহলে একটু তথ্য দিলে খুব উপকৃত হবো।
গারো জাতিগোষ্ঠীর সাথে সাংসারেক ধর্ম ওতপ্রোত ভাবে জড়িত বা সম্পর্কিত।গারো জাতিগোষ্ঠীর প্রত্যেক সদস্য জানে আদি ধর্ম "সাংসারেক" বর্তমানে বেশি ভাগ গারো খ্রিষ্ট ধর্মে বিশ্বাসী সেটা বাংলাদেশে হোক বা ভারতে । যতটুকু না আমরা খ্রিষ্টান ধর্ম সম্পর্কে জানি তার চেয়েও কম জানি সাংসারেক ধর্মের নিয়ম কানুন এবং রীতিনীতি। আমাদের আবেগের জায়গায় সাংসারেক থাকলেও, বর্তমানে এমন পরিস্থিতির মধ্যে দাঁড়িয়ে আমরা, কোন মতে স্রোতের বিপরীত মানে ডুবে যাওয়া।আমরা হয়তো কেউ চাইব না স্রোতের বিপরীতে গিয়ে পানিতে ডুবে মরতে, যাওয়া মানে নিজের পায়ে নিজে কোড়াল মারা।অবশ্য ক্ষেত্র বিশেষে দুই একজন স্রোতের বিপরীতে যায় কিন্তুু বেশি দিন টিকে থাকতে
পারে না। ঘুরে ফিরে আবার আগের জায়গায় চলে আসতে হয়।অনেকে আবার সাংসারেক ধর্মে ফিরে যেতে চাই,নিজের স্বকীয়তা বজায় রাখতে নীরব সংগ্রাম করে।কিন্তুু এখন টিকে থাকাটাই বড় মুশকিল, কয় জন আর পারবে?
বলতে গেলে এখন ,গারো বনাম সাংসারেক বিপরীত মুখী প্রায়!
হারিয়ে যাওয়া ধর্ম রক্ষা করতে নিজেদের স্বকীয়তা বজায় রাখতে মেঘালয় রাজ্যে গারো হিলসে বিশেষ এক অভিনব উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।যেটি প্রতিষ্ঠা করা হয় ২০০৩ সালে "Rishi Jilma" নামে।যেখানে সাংসারেক ধর্ম রীতি নীতি নিয়ম কানুন রক্ষাতে কাজ করছে ও উদ্যোগ নিচ্ছে।গারো হিলসের অস্তগত প্রায় ৫০০ টা গ্রামে সফলতার সাথে কার্যক্রম পরিচালনা হচ্ছে।আমি শুনেছি গারো হিলসে এখনো এমন একটি গ্রাম আছে যেখানে সবাই সাংসারেক ধর্ম পালন করে। বলতে গেলে সেই গ্রামের কেউ সাংসারেক ধর্ম বাদে অন্যকোন ধর্ম গ্রহণ করেনি।আমার সন্দেহ যদি ঠিক হয় তাহলে সেই গ্রামের নাম Jolgaon Songsarek গ্রাম।সেখানে মোট জনসংখ্যা ২০১১ মতে ৩৩৪ জন।মহিলার সংখ্যা ১১৭ এবং পুরুষের সংখ্যা ১১৭।সেখানে মোট বাড়ি আছে ৪০ টির মত।
তা ছাড়াও ভারত এবং বাংলাদেশ মিলিয়ে ফেইবুকে একটি পেজ সৃষ্টি করা হয়েছে "Songsarek-সাংসারেক" নামে।যেখানে গারোদের বিভিন্ন খবর এবং ঐহিত্য, সাংস্কৃতিক প্রকাশ করা হয়।এমনি ভাবে Songsarek community নামে গ্রুপ রয়েছে।
ধর্ম রক্ষাতে নানা ভাবে প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে তবে কোনটাই ফলপ্রসূ হয়নি।যাই হোক যদি কারো'Rishi jilma' সম্পর্কে বিস্তারিত জানা থাকে তাহলে একটু তথ্য দিলে খুব উপকৃত হবো।
No comments