বন্দরিয়া ব্যাপ্টিষ্ট মন্ডলীর ইতিহাস
বন্দরিয়া ব্যাপ্টিষ্ট মন্ডলী
মিসেস আলো ম্রং
বন্দরিয়া ব্যাপ্টিষ্ট মন্ডলী জিবিসি পরিচালিত মলাজানী সার্কিটেরর অধীনস্থ একটি মন্ডলী।১৯৭০-১৯৭৫ খ্রীঃ রেভাঃ সুভাষ চন্দ্র সাংমা ও ফিলিপসন খকসির নেতৃত্বে বাইবেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়।সেই প্রচারে বন্দরিয়া গ্রাম নিবাসী মিঃনিরেন হাজং,মিঃ পরেশ নকরেক,কামন চাম্বুগং,অনিল স্নাল এবং আরো অনেকেই ১৯৭৫ খ্রীঃ এপ্রিল মাসে বাইবেল ক্যাম্পের অবগাহণের মধ্য দিয়ে খ্রীষ্টে দীক্ষিত হন। তবে এই মন্ডলী মধ্য দিয়ে খ্রীষ্টে দীক্ষিত হন। তবে এই মন্ডলীটি ভূটিয়া মন্ডলীর শাখা মন্ডলী হিসাবে পরিচালিত হতে থাকে।এরপর ১৯৭৯-১৯৮০ খ্রীঃ মলাজানী সার্কিটেরর সহযোগীতায় জিবিসি শিক্ষা বোর্ড কতৃর্ক একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়।এই বিদ্যালয়েই তারা তাদের উপাসনার যাবতীয় কাজ পরিচালনা করত।
প্রতি সপ্তাহে পারিবারিক উপাসনা পরিচালনারর জন্য মলাজানী সার্কিটেরর রেভারেন্ড স্বর্গীয় বিশ্বনাথ চাম্বুগং, স্বর্গীয় পাষ্টার যাদব চন্দ্র মৃ,স্বর্গীয় পাষ্টার রনেন্দ্র আতিওয়ারা উনারা নিয়মিতভাবে আসতেন।এভাবেই ১৯৮২ খ্রীঃ পূর্ণাঙ্গ বন্দরিয়া মন্ডলী হিসাবে পরিচিতি লাভ করে।১৯৮৪ খ্রীঃ প্রথম দিকে স্বর্গীয় যাদব চন্দ্র মৃ সপরিবারে মলাজানী মন্ডলী থেকে বন্দরিয়া গ্রামে এসে বসবাস শুরু করেন এবং স্বর্গীয় পাষ্টার যাদব চন্দ্র মৃ এর মেয়ে দীপ্তি ম্রং মন্ডলীর জন্য ২০ শতাংশ জমি দান করেন।সেই জমিতে স্বর্গীয় অমৃত সাংমা নিজ খরচে একটি গীর্জাঘর নির্মাণ করেন।বর্তমানে সেখানেই উপাসনা পরিচালিত হয়।বর্তমানে মন্ডলীর সদস্য সংখ্যা-৫০ জন।
আমাদের কমিটি নিম্নরূপ :
১.মিস জুঁই চিরান - সভাপতি
২.মিঃ দোলন চিসিক - সহ-সভাপতি
৩.মিঃ জুয়েল ম্রং - সম্পাদক
৪.মিঃ সন্তোষ দিব্রা - সহ-সম্পাদক
৫.মিসেস আলো ম্রং - কোষাধ্যক্ষ
৬.মিসেস রাইমনি রাংসা - সদস্য
৭.মিঃ লতিফ রেমা - সদস্য
২.মিঃ দোলন চিসিক - সহ-সভাপতি
৩.মিঃ জুয়েল ম্রং - সম্পাদক
৪.মিঃ সন্তোষ দিব্রা - সহ-সম্পাদক
৫.মিসেস আলো ম্রং - কোষাধ্যক্ষ
৬.মিসেস রাইমনি রাংসা - সদস্য
৭.মিঃ লতিফ রেমা - সদস্য
শেষাংশে আপনাদের কাছে আমাদের বিনীত অনুরোধ এই মন্ডলীর বৃদ্ধিকল্পে আপনারা প্রার্থনা করবেন"ইম্মানুয়েল"।
(বিঃদ্র- এটা নেওয়া হয়েছে মলাজানী সার্কিটের ১২৫ তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে স্মরণিকা থেকে)
বন্দরিয়া ব্যাপ্টিষ্ট মন্ডলী |
No comments