পরিষ্কার গ্রাম মাওলিননগং(Mawlynnong)
Jadil Mri
পরিষ্কার গ্রাম মাওলিননগং
পৃথিবীতে প্রতিদিন কত কি ঘটছে,কোনটা আমরা জানছি আবার কোনটা অজানা থেকে যাচ্ছে।এমনি করে অদ্ভুত অদ্ভুত ঘটনা ঘটে মাঝে মাঝে বিশ্বাস করাটাই মুশকিল হয়ে যায়।তেমনি এক অবিশ্বাস্য গ্রাম মাওলিননগং।মাওলিননগং ভারতের মেঘালয় রাজ্য পূর্ব খাসি পাহাড়ি জেলার মধ্যে অবস্থিত। এই গ্রামটি এশিয়ার মধ্যে অন্যতম পরিষ্কার গ্রাম এবং "গডস নিজস্ব বাগান"নামেও পরিচিত।এই গ্রামটি মেঘালয় রাজ্যে রাজধানী শিলং থেকে ৯০ কি.মি দূরে অবস্থিত।এই পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন গ্রামটি ২০০৩ সালে এশিয়ার মধ্যে পরিষ্কার গ্রাম হিসাবে প্রশংসা কুড়িয়েছে। এছাড়াও ভারতের পরিষ্কার গ্রাম হিসাবে ২০০৫ সালে স্বীকৃতি লাভ করে।
এই গ্রামের প্রত্যেক সদস্য নিজ থেকে গ্রামের ময়লা আর্বজনা পরিষ্কার করে থাকে। ছোট থেকে বড় পর্যন্ত পরিষ্কারের জন্য কাজ ভাগ করা থাকে,গ্রামে প্রতিটি মোড়ে প্রতিটি কোণে বাঁশের ঝুঁড়ি বা ডাস্টবিন রাখা থাকে ময়লা ফেলার জন্য।কবে থেকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন শুরু হয় এইটা পরিষ্কার না তবে ধারণ করা হয় এক সময় গ্রামটি কলেরা রোগে আক্রান্ত হয় এবং মহামারী রুপ ধারণ করে, সেই মহামারি থেকে বাঁচতে গ্রামটিকে রক্ষা করা জন্য পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা শুরু হয়।তারা মনে করে প্রত্যেক মানুষের পরিষ্কার থাকাটা অত্যন্ত জরুরি এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা থাকলে মন মানসিকতা স্বাস্থ্য পরিবেশ সবকিছুই ভালো থাকে।সেখানে পলিথিন বা ময়লা আর্বজনা, যেখানে সেখানে ফেলা কঠিন ভাবে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।গ্রামটি অদ্ভুত সৌন্দর্যতাতা রয়েছে যা অন্যন্য গ্রাম হিংসা করতে বাধ্য।এই গ্রামটি চলাচলের জন্য জীবন্ত সেতু ব্যবহার করে মানে গাছের শিকর দিয়ে সেতুটি বানানো হয়েছে।এই সেতু আস্তে আস্তে বানাতে প্রায় কয়েক প্রজম্ম লেগেগেছে।জীবন্ত সেতু তৈরি করা এক অসম্ভব ব্যবহার সেটা তারা করিয়ে দেখিয়েছে।
এই গ্রামে প্রায় ৯৫ টি পরিবার রয়েছে এবং গ্রামের ৫০০ অধিক লোক বসবাস করে। গ্রামের সবকিছু মনে হবে সবকিছুই সাজানো গোছানো,এই গ্রামটি পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার জন্য এক আদর্শ গ্রাম।গ্রামের সবাই শিক্ষিত।বেশীরভাগ গ্রামবাসী ইংরেজী ভাষার সাথে আলাপচারী করতে পারে। গ্রামটি বেশ কয়েকটি ছোট ছোট দোকান রয়েছে , যেখানে আপনি কিছু খাবারের সাথে চা পানির গরম পান করতে পারেন এবং তাদের জিনিশ গুলো কিনতে পারবেন।
গ্রামটিতে মূলত বসবাস করে খাসিয়া আদিবাসীরা।খাসিয়া জনগোষ্ঠী মাতৃতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা অনুসরণ করে।সব সম্পত্তি মেয়ের হাতে থাকে,প্রজম্মের পর প্রজম্ম মেয়ের হাতে সম্পত্তি হাত বদল হয়।
চাইলেই, আপনিও গ্রামটি ঘুরে আসতে পারেন।
জীবন্ত সেতু |
পরিষ্কার গ্রাম মাওলিননগং
পৃথিবীতে প্রতিদিন কত কি ঘটছে,কোনটা আমরা জানছি আবার কোনটা অজানা থেকে যাচ্ছে।এমনি করে অদ্ভুত অদ্ভুত ঘটনা ঘটে মাঝে মাঝে বিশ্বাস করাটাই মুশকিল হয়ে যায়।তেমনি এক অবিশ্বাস্য গ্রাম মাওলিননগং।মাওলিননগং ভারতের মেঘালয় রাজ্য পূর্ব খাসি পাহাড়ি জেলার মধ্যে অবস্থিত। এই গ্রামটি এশিয়ার মধ্যে অন্যতম পরিষ্কার গ্রাম এবং "গডস নিজস্ব বাগান"নামেও পরিচিত।এই গ্রামটি মেঘালয় রাজ্যে রাজধানী শিলং থেকে ৯০ কি.মি দূরে অবস্থিত।এই পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন গ্রামটি ২০০৩ সালে এশিয়ার মধ্যে পরিষ্কার গ্রাম হিসাবে প্রশংসা কুড়িয়েছে। এছাড়াও ভারতের পরিষ্কার গ্রাম হিসাবে ২০০৫ সালে স্বীকৃতি লাভ করে।
এই গ্রামের প্রত্যেক সদস্য নিজ থেকে গ্রামের ময়লা আর্বজনা পরিষ্কার করে থাকে। ছোট থেকে বড় পর্যন্ত পরিষ্কারের জন্য কাজ ভাগ করা থাকে,গ্রামে প্রতিটি মোড়ে প্রতিটি কোণে বাঁশের ঝুঁড়ি বা ডাস্টবিন রাখা থাকে ময়লা ফেলার জন্য।কবে থেকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন শুরু হয় এইটা পরিষ্কার না তবে ধারণ করা হয় এক সময় গ্রামটি কলেরা রোগে আক্রান্ত হয় এবং মহামারী রুপ ধারণ করে, সেই মহামারি থেকে বাঁচতে গ্রামটিকে রক্ষা করা জন্য পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা শুরু হয়।তারা মনে করে প্রত্যেক মানুষের পরিষ্কার থাকাটা অত্যন্ত জরুরি এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা থাকলে মন মানসিকতা স্বাস্থ্য পরিবেশ সবকিছুই ভালো থাকে।সেখানে পলিথিন বা ময়লা আর্বজনা, যেখানে সেখানে ফেলা কঠিন ভাবে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।গ্রামটি অদ্ভুত সৌন্দর্যতাতা রয়েছে যা অন্যন্য গ্রাম হিংসা করতে বাধ্য।এই গ্রামটি চলাচলের জন্য জীবন্ত সেতু ব্যবহার করে মানে গাছের শিকর দিয়ে সেতুটি বানানো হয়েছে।এই সেতু আস্তে আস্তে বানাতে প্রায় কয়েক প্রজম্ম লেগেগেছে।জীবন্ত সেতু তৈরি করা এক অসম্ভব ব্যবহার সেটা তারা করিয়ে দেখিয়েছে।
মাওলিননগং |
এই গ্রামে প্রায় ৯৫ টি পরিবার রয়েছে এবং গ্রামের ৫০০ অধিক লোক বসবাস করে। গ্রামের সবকিছু মনে হবে সবকিছুই সাজানো গোছানো,এই গ্রামটি পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার জন্য এক আদর্শ গ্রাম।গ্রামের সবাই শিক্ষিত।বেশীরভাগ গ্রামবাসী ইংরেজী ভাষার সাথে আলাপচারী করতে পারে। গ্রামটি বেশ কয়েকটি ছোট ছোট দোকান রয়েছে , যেখানে আপনি কিছু খাবারের সাথে চা পানির গরম পান করতে পারেন এবং তাদের জিনিশ গুলো কিনতে পারবেন।
গ্রামটিতে মূলত বসবাস করে খাসিয়া আদিবাসীরা।খাসিয়া জনগোষ্ঠী মাতৃতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা অনুসরণ করে।সব সম্পত্তি মেয়ের হাতে থাকে,প্রজম্মের পর প্রজম্ম মেয়ের হাতে সম্পত্তি হাত বদল হয়।
চাইলেই, আপনিও গ্রামটি ঘুরে আসতে পারেন।
No comments